মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০১৪, দুপুর ০৪:৩২
এবছর ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন পূরনে অংশ নেয় মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষায়। সেই পরীক্ষায় ২২০৪ সিরিয়ালে উত্তীর্ণ মধ্য দিয়ে যোগ্যাতার স্বাক্ষর রেখে জুটেছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ। কিন্তু ভর্তি ফি আর ভবিষ্যতের পড়াশোনার খরচ তার সেই ডাক্তারী স্বপ্নে প্রায় বড় রকমের বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে। লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার মিলন বাজারে একটি ছোট চালা ঘরে দেখা হয় নিরঞ্জনের বাবা রবীন্দ্র নাথের। সেখানে ওই চালে ঘরে নরসুন্দর হিসেবে মানুষজনের চুল দাড়ি কেঁটে চলেছেন বছরের পর বছর ধরে। রবীন্দ্রনাথ এ প্রতিনিধি কে বলেন, নিজের জমিজমা বলতে মাত্র ১০ শতাংশ জমিতে দুটি টিনের চালা করে বসবাস করছেন হাতীবান্ধার মধ্য গড্ডিমারী গ্রামে। সেখানে নুরসন্দর পেশার আয় দিয়ে সংসার চলার পাশাশি চলে তিন ছেলেমেয়ের পড়াশুনা। কিন্তু এমন অভাব অনাটনের মাঝে সেই ছেলের ভর্তি ফি আর পড়াশোনার খরচ আসবে কিভাবে- বলতে বলতে জনৈক ব্যক্তির চলকাঁটারত রবীন্দ্রনাথের হাতের কাঁচি থেমে যায়। কিছুক্ষণ পর আবার চলে সেই কাঁচি। কিন্তু সেই কাঁচির ক্যাচ ক্যাচ শব্দের মাঝে হতাশার ছাপ স্পষ্ট ফুটে উঠে নুরসুন্দর বাবা রবীন্দ্রনাথের মুখে। নিরঞ্জন জানায়, নিজের পছন্দ সাথে মিল রেখে তার বাবা তাকে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখে আসছেন। তাই প্রাইমারীর গন্ডি পেরিয়ে উপজেলার মোজাম্মেল হোসেন আহম্মেদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১১ সালে এসএসসিতে জিপিএ-৫ অর্জন করে সে। সেই ধারাবাহিকতায় হাতীবান্ধা আলিমুদ্দিন ডিগ্রী কলেজ থেকে ২০১৩ সালে এইচএসসিতেও জিপিএ-৫ পেয়ে ডাক্তারী পড়ার ইচ্ছা আরও বেড়ে যায় তার । তাই এবছর মেডিকেল কলেজের ভর্তি যুদ্ধে অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হওয়ার মধ্য দিয়ে নিরঞ্জনের সুযোগ জুটে ডাক্তারী পড়ার। কিন্তু রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পড়ার যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখেও ভর্তি ফি-সহ ভবিষ্যতে পড়াশোনার খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই অদম্য মেধাবী ছাত্র নিরঞ্জনের।
এবছর ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন পূরনে অংশ নেয় মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষায়। সেই পরীক্ষায় ২২০৪ সিরিয়ালে উত্তীর্ণ মধ্য দিয়ে যোগ্যাতার স্বাক্ষর রেখে জুটেছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ। কিন্তু ভর্তি ফি আর ভবিষ্যতের পড়াশোনার খরচ তার সেই ডাক্তারী স্বপ্নে প্রায় বড় রকমের বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে। লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার মিলন বাজারে একটি ছোট চালা ঘরে দেখা হয় নিরঞ্জনের বাবা রবীন্দ্র নাথের। সেখানে ওই চালে ঘরে নরসুন্দর হিসেবে মানুষজনের চুল দাড়ি কেঁটে চলেছেন বছরের পর বছর ধরে।
রবীন্দ্রনাথ এ প্রতিনিধি কে বলেন, নিজের জমিজমা বলতে মাত্র ১০ শতাংশ জমিতে দুটি টিনের চালা করে বসবাস করছেন হাতীবান্ধার মধ্য গড্ডিমারী গ্রামে। সেখানে নুরসন্দর পেশার আয় দিয়ে সংসার চলার পাশাশি চলে তিন ছেলেমেয়ের পড়াশুনা।
কিন্তু এমন অভাব অনাটনের মাঝে সেই ছেলের ভর্তি ফি আর পড়াশোনার খরচ আসবে কিভাবে- বলতে বলতে জনৈক ব্যক্তির চলকাঁটারত রবীন্দ্রনাথের হাতের কাঁচি থেমে যায়। কিছুক্ষণ পর আবার চলে সেই কাঁচি। কিন্তু সেই কাঁচির ক্যাচ ক্যাচ শব্দের মাঝে হতাশার ছাপ স্পষ্ট ফুটে উঠে নুরসুন্দর বাবা রবীন্দ্রনাথের মুখে।
নিরঞ্জন জানায়, নিজের পছন্দ সাথে মিল রেখে তার বাবা তাকে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখে আসছেন। তাই প্রাইমারীর গন্ডি পেরিয়ে উপজেলার মোজাম্মেল হোসেন আহম্মেদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১১ সালে এসএসসিতে জিপিএ-৫ অর্জন করে সে। সেই ধারাবাহিকতায় হাতীবান্ধা আলিমুদ্দিন ডিগ্রী কলেজ থেকে ২০১৩ সালে এইচএসসিতেও জিপিএ-৫ পেয়ে ডাক্তারী পড়ার ইচ্ছা আরও বেড়ে যায় তার । তাই এবছর মেডিকেল কলেজের ভর্তি যুদ্ধে অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হওয়ার মধ্য দিয়ে নিরঞ্জনের সুযোগ জুটে ডাক্তারী পড়ার। কিন্তু রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পড়ার যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখেও ভর্তি ফি-সহ ভবিষ্যতে পড়াশোনার খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ নেই অদম্য মেধাবী ছাত্র নিরঞ্জনের।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী