মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০১৪, রাত ১১:১৩
মঙ্গলবার ঢেমঢেমিয়া কালীমন্দিরের সেবায়েত (মালিক) ধনেশ্বর চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ নালিশী মামলা দায়ের করেন। পরে বিজ্ঞ আদালতের বিচারক প্রথম শ্রেণীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল বারী অভিযোগ গ্রহণ করে তদন্তের জন্য বীরগঞ্জ উপজেলার সমাজসেবা কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেন এবং আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের নির্দেশ দেন। ধনেশ্বর চন্দ্র সরকার মামলার এজাহারে অভিযোগ করেন, গত ২৩ অক্টোবর রাত ১০টায় সেবায়েত দাবিদার জগদীশ চন্দ্র সরকার তার ৩ ছেলে ও অন্যান্যরা বীরগঞ্জ থানার ওসি শওকত হোসেনের প্রত্যক্ষ মদদে মন্দিরে প্রবেশ করে কালি পূজা পরিচালনায় বাধা দেন। তারা ধনেশ্বরকে শারীরিকভাবে নাজেহাল করে এক পর্যায়ে হামলাকারী মো. জুয়েল ও সিতানাথ সরকার শিব মূর্তির ডান হাত ও শিবের মাথার উপর স্থাপিত সাপকে ভেঙে ফেলে। এ সময় আসামি জুয়েল ও দেলবার কালি মূর্তিকে লক্ষ্য করে গালাগাল করেন। পুরো ঘটনার সময় বীরগঞ্জ থানার ওসি শওকত নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে হামলাকারীদের সহায়তা ও সাহস যোগান। ঘটনার পরপর বীরগঞ্জ থানায় মামলা করতে গেলে ওসি শওকত এজাহার গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়ে হুমকি দেন ক্রসফায়ার করে হত্যা করা হবে। এ ব্যাপারে বীরগঞ্জ থানার ওসি শওকত হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ক্রসফায়ার করে হত্যা করার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেন।
মঙ্গলবার ঢেমঢেমিয়া কালীমন্দিরের সেবায়েত (মালিক) ধনেশ্বর চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ নালিশী মামলা দায়ের করেন।
পরে বিজ্ঞ আদালতের বিচারক প্রথম শ্রেণীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল বারী অভিযোগ গ্রহণ করে তদন্তের জন্য বীরগঞ্জ উপজেলার সমাজসেবা কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেন এবং আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের নির্দেশ দেন।
ধনেশ্বর চন্দ্র সরকার মামলার এজাহারে অভিযোগ করেন, গত ২৩ অক্টোবর রাত ১০টায় সেবায়েত দাবিদার জগদীশ চন্দ্র সরকার তার ৩ ছেলে ও অন্যান্যরা বীরগঞ্জ থানার ওসি শওকত হোসেনের প্রত্যক্ষ মদদে মন্দিরে প্রবেশ করে কালি পূজা পরিচালনায় বাধা দেন। তারা ধনেশ্বরকে শারীরিকভাবে নাজেহাল করে এক পর্যায়ে হামলাকারী মো. জুয়েল ও সিতানাথ সরকার শিব মূর্তির ডান হাত ও শিবের মাথার উপর স্থাপিত সাপকে ভেঙে ফেলে। এ সময় আসামি জুয়েল ও দেলবার কালি মূর্তিকে লক্ষ্য করে গালাগাল করেন। পুরো ঘটনার সময় বীরগঞ্জ থানার ওসি শওকত নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে হামলাকারীদের সহায়তা ও সাহস যোগান। ঘটনার পরপর বীরগঞ্জ থানায় মামলা করতে গেলে ওসি শওকত এজাহার গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়ে হুমকি দেন ক্রসফায়ার করে হত্যা করা হবে।
এ ব্যাপারে বীরগঞ্জ থানার ওসি শওকত হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে ক্রসফায়ার করে হত্যা করার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী