জেলা যুব সংহতির সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান নাজিম বলেন, “আমরা এরশাদের পার্টি করি। পার্টি অফিসে আছি। রাতের আঁধারে যারা পার্টি অফিসে এসেছিলেন তারা তো নেই। আমরা এরশাদের মূলধারার সৈনিক। আমাদের দাবি রাঙ্গাভাইকে স্বপদে ফিরিয়ে দেয়া হোক এবং তৃণমূল জাতীয় পার্টির নেতাদের জাতীয় পার্টি থেকে বের করে দেয়া হোক।
এ বিষয়ে মহানগর জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, আমরা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত ছিলাম। পার্টি অফিসে তো সব সময় থেকে পাহারা দেয়া সম্ভব নয়। সন্ধ্যার পর স্কাইভিউ লাঙ্গলভবনে গিয়ে বৈঠক করে এ বিষয়ে পরবর্তী বক্তব্য দেয়া হবে।
অন্যদিকে স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, পার্টি অফিস দখলের কোন বিষয় নেই। আমাকে সরিয়ে দেয়ার পর আমি স্যারকে চাবি দিতে গিয়েছিলাম। তিনি জব্বারকে (অফিস কর্মচারী) দিতে বলেছিলেন। তাঁকে দিয়েছি। কিন্তু রাতের বেলা পার্টি অফিসে গিয়ে দলীয় চেয়ারম্যানসহ আমার ছবি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করার বিষয়টি দু:খজনক। এতে জাতীয় পার্টির ভাবমুর্তি নষ্ট হয়েছে। এখন বিষয়টি দেখভালের দ্বায়িত্ব পার্টি চেয়ারম্যানের।