শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০১৪, বিকাল ০৭:২৫
৭ম শ্রেণীর ছাত্র মফাজ্জল (১৩) এখন মেধার লড়াইয়ের পরিবর্তে টাকা উপার্জনের জন্য ঔষধ বিক্রি করে সময় নষ্ট করছে। এর মূল কারন দ্রারিদ্রতা, একদিকে যেমন অভিজ্ঞতা ছাড়া ঔষধ বিক্রি সাধারণ মানুষের জীবনে ডেকে আনছে ভয়াবহতা, আরেকদিকে মফাজ্জলের জীবন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা অর্জনের কাঙ্খিত সময় টুকু। সরেজমিনে, পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের গিতালগছ ডুংডুঙ্গী হাটে গিয়ে দেখা যায় ছালা বিছিয়ে কুপি জ্বালিয়ে ঔষদের পাতা ছিটিয়ে বসে আছে ক্ষুদে ডাক্তার। সন্ধা ৭টা ৩০ মিনিট সংবাদ সংগ্রহের কাজে এ হাটের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় ছোট হাট দেখে এক কাপ চা খাওয়ার ইচ্ছে জাগে। চোখে পড়ে ছোট সেই ক্ষুদে শিক্ষার্থী/ডাক্তার। কাছে গিয়ে জানা যায় বিস্তারিত। সে তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের গিতালগছ গ্রামের জয়নুল হকের পুত্র এবং গিতালগছ দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্র। মফাজ্জল (১৩) জানায়, তার নিজস্ব কোন অভিজ্ঞতা নেই। বাবা ও ভাইয়ের ঔষধ বিক্রি দেখে সে নিজেই আজ ডাক্তার। পার্শপ্রতিক্রিয়া ও এন্টিবাইটিক সম্পর্কে নেই কোন অভিজ্ঞতা। পারিবারিক অসচ্ছলতার কারনে লেখাপড়ার সময় ঔষধ বিক্রি করছেন। সরকারি বা বে-সরকারি ভাবে কোন সহায়তা পেলে এ পেশা ছেড়ে দেবেন। তবে তার চোখে-মুখে শিক্ষা অর্জন করে বড় এক ডাক্তার হওয়ার সপ্ন রয়েছে মনে। কিন্তু টাকা নেই বলে তিনি ডাক্তার হতে পারবেন কি না তার জানে নেই। তবুও শিক্ষা অর্জন করে ডাক্তার হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন জীবন যুদ্ধে সপ্ন পূরণের আশায় মফাজ্জল।
৭ম শ্রেণীর ছাত্র মফাজ্জল (১৩) এখন মেধার লড়াইয়ের পরিবর্তে টাকা উপার্জনের জন্য ঔষধ বিক্রি করে সময় নষ্ট করছে। এর মূল কারন দ্রারিদ্রতা, একদিকে যেমন অভিজ্ঞতা ছাড়া ঔষধ বিক্রি সাধারণ মানুষের জীবনে ডেকে আনছে ভয়াবহতা, আরেকদিকে মফাজ্জলের জীবন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা অর্জনের কাঙ্খিত সময় টুকু।
সরেজমিনে, পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের গিতালগছ ডুংডুঙ্গী হাটে গিয়ে দেখা যায় ছালা বিছিয়ে কুপি জ্বালিয়ে ঔষদের পাতা ছিটিয়ে বসে আছে ক্ষুদে ডাক্তার। সন্ধা ৭টা ৩০ মিনিট সংবাদ সংগ্রহের কাজে এ হাটের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় ছোট হাট দেখে এক কাপ চা খাওয়ার ইচ্ছে জাগে। চোখে পড়ে ছোট সেই ক্ষুদে শিক্ষার্থী/ডাক্তার। কাছে গিয়ে জানা যায় বিস্তারিত।
সে তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের গিতালগছ গ্রামের জয়নুল হকের পুত্র এবং গিতালগছ দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্র।
মফাজ্জল (১৩) জানায়, তার নিজস্ব কোন অভিজ্ঞতা নেই। বাবা ও ভাইয়ের ঔষধ বিক্রি দেখে সে নিজেই আজ ডাক্তার। পার্শপ্রতিক্রিয়া ও এন্টিবাইটিক সম্পর্কে নেই কোন অভিজ্ঞতা। পারিবারিক অসচ্ছলতার কারনে লেখাপড়ার সময় ঔষধ বিক্রি করছেন। সরকারি বা বে-সরকারি ভাবে কোন সহায়তা পেলে এ পেশা ছেড়ে দেবেন। তবে তার চোখে-মুখে শিক্ষা অর্জন করে বড় এক ডাক্তার হওয়ার সপ্ন রয়েছে মনে। কিন্তু টাকা নেই বলে তিনি ডাক্তার হতে পারবেন কি না তার জানে নেই। তবুও শিক্ষা অর্জন করে ডাক্তার হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন জীবন যুদ্ধে সপ্ন পূরণের আশায় মফাজ্জল।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম