মঙ্গলবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, সকাল ০৮:৪৯
জানা গেছে, ২০০৮-২০০৯ অর্থ বছরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের উদ্যোগে এডিবি, জিওএস, এবং জিওবির অর্থায়নে এক কোটি তের লাখ টাকা ব্যয়ে পার্বতীপুর উপজেলার চন্ডিপুর উইনিয়নের কালিকাবাড়ী ডাঙ্গাপাড়া এলাকায় ফোঁটার ডাঙ্গা নামক ন্থানে পানি সম্পদ রক্ষা প্রকল্পের আওতায় ২০০৯ সালে স্লুইজগেটটি নির্মান করা হয়। এলাকাবাসী ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী সূত্রে জানা যায়, এলাকার কৃষকদের ফসলি জমিতে ও মাছ চাষের জন্য পানি সরবরাহ সুবিধা নিশ্চিত করনের লক্ষে পানি সরবরাহ এবং সংরক্ষনের জন্য ১ দশমিক ৫০ মিটার প্রস্থ ও ১দশমিক ৮০ মিটার দীর্ঘ স্লুইসগেটটি নির্মান করা হলেও তা কৃষকদের কোন কাজেই আসছেনা। চলতি বোরো মৌসুমে এলাকায় প্রায় ৬-৭ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষকরা হয়েছে। কিন্তু নির্মিত স্লাুইসগেট থেকে পানি সরবরাহের কোন সুবিধা না পাওয়ায় এলাকার কৃষকেরা সেচ পাম্পের মাধ্যমে অধিক ব্যয়ে ফসলী জমিতে সেচ প্রদান কেরেছ। এলাকার মৎস্য চাষিরা প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহ না থাকায় মাছ চাষ করতে পারছেনা। এদিকে প্রয়োজনের সময় কৃষকেরা পানি সরবরাহ না পেলেও বর্ষা মৌসুমে স্লাুইসগেটটির কারনে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। এলাকার কৃষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বোরো মৌসুমে এটি কোন উপকারে না আসলেও বর্ষা মৌসুমে এলাকার কৃষকদের জন্য মরনফাঁদে পরিনত হয় এই স্লুইসগেটটি। এছাড়াও স্লুাইসগেট নির্মান কালে এর পার্শ্বে আরো দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে একটি অফিস ও বাসস্থান নির্মানের কথা থাকলেও তা রহস্য জনক কারনে নির্মান হয়নি। গত বছরে সংবাদটি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হলে ঢাকা থেকে একটি তদন্ত টিম এসে স্লুইসগেটটি পরির্দশন করেই শেষ। কোন সুরাহা হয়নি। এলাকাবাসীদের দাবী শুল্ক মৌসুমে পানি ধারন ও বর্ষা মৌসুমে পানি নিস্কাশন সুবিধা।
জানা গেছে, ২০০৮-২০০৯ অর্থ বছরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরের উদ্যোগে এডিবি, জিওএস, এবং জিওবির অর্থায়নে এক কোটি তের লাখ টাকা ব্যয়ে পার্বতীপুর উপজেলার চন্ডিপুর উইনিয়নের কালিকাবাড়ী ডাঙ্গাপাড়া এলাকায় ফোঁটার ডাঙ্গা নামক ন্থানে পানি সম্পদ রক্ষা প্রকল্পের আওতায় ২০০৯ সালে স্লুইজগেটটি নির্মান করা হয়। এলাকাবাসী ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী সূত্রে জানা যায়, এলাকার কৃষকদের ফসলি জমিতে ও মাছ চাষের জন্য পানি সরবরাহ সুবিধা নিশ্চিত করনের লক্ষে পানি সরবরাহ এবং সংরক্ষনের জন্য ১ দশমিক ৫০ মিটার প্রস্থ ও ১দশমিক ৮০ মিটার দীর্ঘ স্লুইসগেটটি নির্মান করা হলেও তা কৃষকদের কোন কাজেই আসছেনা। চলতি বোরো মৌসুমে এলাকায় প্রায় ৬-৭ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষকরা হয়েছে। কিন্তু নির্মিত স্লাুইসগেট থেকে পানি সরবরাহের কোন সুবিধা না পাওয়ায় এলাকার কৃষকেরা সেচ পাম্পের মাধ্যমে অধিক ব্যয়ে ফসলী জমিতে সেচ প্রদান কেরেছ। এলাকার মৎস্য চাষিরা প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহ না থাকায় মাছ চাষ করতে পারছেনা। এদিকে প্রয়োজনের সময় কৃষকেরা পানি সরবরাহ না পেলেও বর্ষা মৌসুমে স্লাুইসগেটটির কারনে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
এলাকার কৃষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বোরো মৌসুমে এটি কোন উপকারে না আসলেও বর্ষা মৌসুমে এলাকার কৃষকদের জন্য মরনফাঁদে পরিনত হয় এই স্লুইসগেটটি। এছাড়াও স্লুাইসগেট নির্মান কালে এর পার্শ্বে আরো দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে একটি অফিস ও বাসস্থান নির্মানের কথা থাকলেও তা রহস্য জনক কারনে নির্মান হয়নি।
গত বছরে সংবাদটি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হলে ঢাকা থেকে একটি তদন্ত টিম এসে স্লুইসগেটটি পরির্দশন করেই শেষ। কোন সুরাহা হয়নি। এলাকাবাসীদের দাবী শুল্ক মৌসুমে পানি ধারন ও বর্ষা মৌসুমে পানি নিস্কাশন সুবিধা।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম