সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০১৪, দুপুর ০৪:১১
সোমবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১১ টায় তিনি ঐ আদালতে স্বাক্ষীর কাঠগড়ায় ওঠেন বলে প্রতিনিধি দলের একটি সুত্র নিশ্চিত করেন। এ রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত তিনি স্বাক্ষ্য দিচ্ছিলেন। এ সময় আদালতে কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট আব্রাহাম লিংকন উপস্থিত ছিলেন। গত রোববার ঐ আদালতের আমন্ত্রণে ফেলানীর পিতা নুর ইসলাম, পাবলিক প্রসিকিউটর আব্রাহাম লিংকন ও ৪৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মেজর এটিএম হেমায়তুল ইসলাম কুড়িগ্রাম থেকে লালমনিরহাট জেলার বুড়িমারী স্থল বন্দর দিয়ে কোচবিহার যান। বিএসএফ’র বিশেষ ঐ আদালত প্রায় দেড় মাস মুলতবি থাকার পর গতকাল সোমবার থেকে বিচার কার্যক্রম পূণরায় শুরু হয়। আদালতে যাওয়ার পূর্বে ফেলানীর পিতা নুর ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, বিএসএফের ঐ আদালতে ন্যায় বিচার পাবার আশা নিয়ে যাচ্ছি, ন্যায় বিচার পেলে আমার মেয়ের আত্বা শান্তি পাবে, আমি সবার দোয়া কামনা করছি। তার সাথে থাকা আইনজীবী আব্রাহাম লিংকন জানান, পূর্বের রায় বাতিল এবং ফেলানী হত্যাকারী সিমান্ত রক্ষী বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষের সাজা হওয়া উচিৎ। যেহেতু মামলার বাদি বিএসএফ এবং ভারতের সাথে বাংলাদেশের ভ্রাত্ত্বিতের সম্পর্ক তাই তার সাজা হওয়া জরুরী। এরআগে গত ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে ফেলানী হত্যা মামলার পূণঃবিচার কার্যক্রম শুরু হয়। বিচার চলার ৫ম দিনে বিশেষ ঐ আদালত মুলতবি ঘোষণা করে। ঐ সময় ফেলানীর পিতা পাবলিক প্রসিকিউটর ও বিজিবি কর্মকর্তার সম্বনয়ে ৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল কোচবিহারের উদ্দেশ্য রওয়ানা হলেও আদালত মুলতবির খবর পেয়ে মাঝপথ থেকে ফিরে আসে। উল্লেখ্য, ৭ জানুয়ারী ২০১১ তারিখ ভোররাতে কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ীর অনন্তপুর সীমান্তে মই বেয়ে কাঁটাতারের বেড়া অতিক্রম করার সময় চৌধুরীহাট বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্য অমিয় ঘোষের গুলিতে ফেলানী নির্মমভাবে নিহত হয়। সেই লাশ প্রায় ৪ ঘন্টা কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকে। ঐ ছবি বিশ্বের গণমাধ্যমগুলোতে প্রচার হলে মানবাধিকার সংস্থাসহ সর্বত্র আলোচনার ঝর ওঠে।
সোমবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১১ টায় তিনি ঐ আদালতে স্বাক্ষীর কাঠগড়ায় ওঠেন বলে প্রতিনিধি দলের একটি সুত্র নিশ্চিত করেন। এ রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত তিনি স্বাক্ষ্য দিচ্ছিলেন। এ সময় আদালতে কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট আব্রাহাম লিংকন উপস্থিত ছিলেন। গত রোববার ঐ আদালতের আমন্ত্রণে ফেলানীর পিতা নুর ইসলাম, পাবলিক প্রসিকিউটর আব্রাহাম লিংকন ও ৪৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মেজর এটিএম হেমায়তুল ইসলাম কুড়িগ্রাম থেকে লালমনিরহাট জেলার বুড়িমারী স্থল বন্দর দিয়ে কোচবিহার যান। বিএসএফ’র বিশেষ ঐ আদালত প্রায় দেড় মাস মুলতবি থাকার পর গতকাল সোমবার থেকে বিচার কার্যক্রম পূণরায় শুরু হয়।
আদালতে যাওয়ার পূর্বে ফেলানীর পিতা নুর ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, বিএসএফের ঐ আদালতে ন্যায় বিচার পাবার আশা নিয়ে যাচ্ছি, ন্যায় বিচার পেলে আমার মেয়ের আত্বা শান্তি পাবে, আমি সবার দোয়া কামনা করছি। তার সাথে থাকা আইনজীবী আব্রাহাম লিংকন জানান, পূর্বের রায় বাতিল এবং ফেলানী হত্যাকারী সিমান্ত রক্ষী বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষের সাজা হওয়া উচিৎ। যেহেতু মামলার বাদি বিএসএফ এবং ভারতের সাথে বাংলাদেশের ভ্রাত্ত্বিতের সম্পর্ক তাই তার সাজা হওয়া জরুরী। এরআগে গত ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে ফেলানী হত্যা মামলার পূণঃবিচার কার্যক্রম শুরু হয়। বিচার চলার ৫ম দিনে বিশেষ ঐ আদালত মুলতবি ঘোষণা করে। ঐ সময় ফেলানীর পিতা পাবলিক প্রসিকিউটর ও বিজিবি কর্মকর্তার সম্বনয়ে ৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল কোচবিহারের উদ্দেশ্য রওয়ানা হলেও আদালত মুলতবির খবর পেয়ে মাঝপথ থেকে ফিরে আসে।
উল্লেখ্য, ৭ জানুয়ারী ২০১১ তারিখ ভোররাতে কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ীর অনন্তপুর সীমান্তে মই বেয়ে কাঁটাতারের বেড়া অতিক্রম করার সময় চৌধুরীহাট বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্য অমিয় ঘোষের গুলিতে ফেলানী নির্মমভাবে নিহত হয়। সেই লাশ প্রায় ৪ ঘন্টা কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকে। ঐ ছবি বিশ্বের গণমাধ্যমগুলোতে প্রচার হলে মানবাধিকার সংস্থাসহ সর্বত্র আলোচনার ঝর ওঠে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম