শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪, দুপুর ১২:৩১
এ প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষসহ ৫টি পদের নিয়োগে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে প্রায় ৩০ লাখ টাকা। বুধবার সন্ধ্যার দিকে নীলফামারী সরকারী মহিলা কলেজে অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষায় মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি ও নীলফামারী-৩ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা নিজে বসে থেকে পছন্দের প্রার্থীদের নিয়োগ পরীক্ষার তদারকি করেন। যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীদের বাদ দিয়ে এমন কিছু প্রার্থীকে নিয়োগ প্রক্রিয়া চুড়ান্ত করা হয়েছে যাদের অনেকেরই নিবন্ধন পরীক্ষার সনদও জাল বলে অভিযোগ উঠেছে। অনেকে জানায় নিয়োগ পরীক্ষার আগে সব কিছু আগে থেকেই ঠিকঠাক করে লোক দেখানো পরীক্ষা নেয়া হয়। পরীক্ষায় এক্সপাট হিসেবে আসা ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের এক্সপাটদের কাছ থেকে পছন্দের প্রার্থীদের কাছে আগেই প্রশ্ন পত্র সরবরাহ করাও অভিযোগ উঠেছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ওই ফাজিল মাদ্রাসায় উপাধ্যক্ষ পদে ৩ জন, ২টি আরবী প্রভাষক পদে ৮ জন, একজন সহকারী মৌলভী প্রভাষক পদে ৪ জন ও একটি কম্পিউটার অপারেটর পদে ৩ জন আবেদন করেন। তারা সকলে পরীক্ষায় অংশ নিলেও যাতের টাকার বিনিময়ে পাস করিয়ে নেয়া হয় তারা বাদে বাকীরা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন। নিয়োগ বোডে থাকা সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল গফ্ফার ও ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের দুই প্রতিনিধি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে অপারাগতা প্রকাশ করেন। এব্যাপারে ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ জামায়াত নেতা ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে সাংবাদিকরা কথা বললে তিনি মাদ্রাসা সভাপতি সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফার কথা বলতে বলেন। এব্যাপারে সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফার মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলে তিনি মোবাইল রিসিভ করেননি।
এ প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষসহ ৫টি পদের নিয়োগে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে প্রায় ৩০ লাখ টাকা। বুধবার সন্ধ্যার দিকে নীলফামারী সরকারী মহিলা কলেজে অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরীক্ষায় মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি ও নীলফামারী-৩ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা নিজে বসে থেকে পছন্দের প্রার্থীদের নিয়োগ পরীক্ষার তদারকি করেন। যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীদের বাদ দিয়ে এমন কিছু প্রার্থীকে নিয়োগ প্রক্রিয়া চুড়ান্ত করা হয়েছে যাদের অনেকেরই নিবন্ধন পরীক্ষার সনদও জাল বলে অভিযোগ উঠেছে।
অনেকে জানায় নিয়োগ পরীক্ষার আগে সব কিছু আগে থেকেই ঠিকঠাক করে লোক দেখানো পরীক্ষা নেয়া হয়। পরীক্ষায় এক্সপাট হিসেবে আসা ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের এক্সপাটদের কাছ থেকে পছন্দের প্রার্থীদের কাছে আগেই প্রশ্ন পত্র সরবরাহ করাও অভিযোগ উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ওই ফাজিল মাদ্রাসায় উপাধ্যক্ষ পদে ৩ জন, ২টি আরবী প্রভাষক পদে ৮ জন, একজন সহকারী মৌলভী প্রভাষক পদে ৪ জন ও একটি কম্পিউটার অপারেটর পদে ৩ জন আবেদন করেন। তারা সকলে পরীক্ষায় অংশ নিলেও যাতের টাকার বিনিময়ে পাস করিয়ে নেয়া হয় তারা বাদে বাকীরা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
নিয়োগ বোডে থাকা সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল গফ্ফার ও ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের দুই প্রতিনিধি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে অপারাগতা প্রকাশ করেন।
এব্যাপারে ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ জামায়াত নেতা ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে সাংবাদিকরা কথা বললে তিনি মাদ্রাসা সভাপতি সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফার কথা বলতে বলেন। এব্যাপারে সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফার মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলে তিনি মোবাইল রিসিভ করেননি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী