বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৪, বিকাল ০৬:৩১
জেলা ছাত্রদলের সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ কে এম জাহিদ মনি বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-২ এর বিচারক ফেরদৌস ওয়াহিদের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। মামলাটি শুনানির জন্য অপেক্ষায় রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আদালতের পেশকার শংকর কুমার। ১৬ ডিসেম্বর লন্ডনের এক আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কটূক্তি করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন লন্ডনপ্রবাসী সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান একজন জীবন্ত উন্মাদ। তাকে অর্ধ উন্মাদ বললেও সম্মান করা হবে। এ উন্মাদ অবস্থাতেই তার শেষ পরিণতি ঘটবে।’ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অগ্রণী রিসার্চ নামের এক সংগঠনের ‘ইতিহাসের আলোকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও ৭ মার্চের তাৎপর্য’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় আবদুল গাফফার চৌধুরী এমন মত দেন। তিনি আরও বলেন, ‘তারেক রহমান বীরত্বের সঙ্গে দেশে চেহারা দেখাতে পারেন না। জামায়াতের লোক নিয়ে তিনি লাখ পাউন্ড খরচ করে বিদেশে সভা করেন। আর পালিয়ে বেড়ান। তাকে চিৎকার করতে দিন। তার চিৎকারে বঙ্গবন্ধুর কিছু হবে না।’ তিনি বলেন, ‘এক দিন জিয়াউর রহমানের বাড়িতে গিয়ে দেখি—তিনি তারেককে বেল্ট খুলে প্রহার করছেন। রক্তাক্ত তারেকের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন খালেদা জিয়াও। শাহীন কলেজে এক মেয়েকে টিজকরার কারণে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।’
জেলা ছাত্রদলের সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ কে এম জাহিদ মনি বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-২ এর বিচারক ফেরদৌস ওয়াহিদের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলাটি শুনানির জন্য অপেক্ষায় রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আদালতের পেশকার শংকর কুমার।
১৬ ডিসেম্বর লন্ডনের এক আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কটূক্তি করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন লন্ডনপ্রবাসী সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান একজন জীবন্ত উন্মাদ। তাকে অর্ধ উন্মাদ বললেও সম্মান করা হবে। এ উন্মাদ অবস্থাতেই তার শেষ পরিণতি ঘটবে।’
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অগ্রণী রিসার্চ নামের এক সংগঠনের ‘ইতিহাসের আলোকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও ৭ মার্চের তাৎপর্য’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় আবদুল গাফফার চৌধুরী এমন মত দেন।
তিনি আরও বলেন, ‘তারেক রহমান বীরত্বের সঙ্গে দেশে চেহারা দেখাতে পারেন না। জামায়াতের লোক নিয়ে তিনি লাখ পাউন্ড খরচ করে বিদেশে সভা করেন। আর পালিয়ে বেড়ান। তাকে চিৎকার করতে দিন। তার চিৎকারে বঙ্গবন্ধুর কিছু হবে না।’
তিনি বলেন, ‘এক দিন জিয়াউর রহমানের বাড়িতে গিয়ে দেখি—তিনি তারেককে বেল্ট খুলে প্রহার করছেন। রক্তাক্ত তারেকের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন খালেদা জিয়াও। শাহীন কলেজে এক মেয়েকে টিজকরার কারণে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।’
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম