বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৪, রাত ১১:৪৩
বালাপাড়ায় খাগড়াবাড়ী ছিটমহলের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম কাজলের সভাপতিত্বে এ জনসভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভারত - বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ,ভারত ইউনিটের কোচবিহারের সাধারন সম্পাদক দিপ্তীমান সেনগুপ্ত । এ জনসভায় বক্তব্য রাখেন ভারত - বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির সদস্য কলকাতার অমরবৃক্ষ ভারত - বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির কুড়িগ্রামের সভাপতি ময়নুল ইসলাম সহ প্রমুখ। জনসভার প্রধান অতিথি দিপ্তীমান সেনগুপ্ত বলেন ৬৭ বছরের সমস্যা ছিটমহল। আমাদের অবরুদ্ধ জীবন। নেই নাগরিকত্ব। তাই মুজিব-ইন্দিরা ছিটমহল বিনিময় চুক্তিটি আমরা বাস্তবায়ন চাই। সেখানে(চুক্তি) স্পষ্ট বলা রয়েছে ছিটমহল বাসিরা যে যেখানে থাকতে চায় সে সেখানেই থাকবে। তাদের মতামত প্রাধান্য দিতে হবে এবং সে মাফিক তারা সে দেশের নাগরিকত্ব পাবেন। পাশাপাশি তিনি বর্তমানে ছিটমহল চুক্তির বিষয়টি উভয় দেশের সরকার কে অতি দ্রুত সম্পন্ন করার দাবি তুলেন। জনসভায় উপস্থিত ছিটমহলবাসীরা অভিযোগ তুলে বলেন, আমাদের সন্তানরা লিখাপড়া করতে পারে না,এখানে স্কুল,কলেজ নেই ,চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই,চাকুরী হয় না ,রাস্তা ঘাট নেই, নেই কোন সরকারী অনুদান। এমনকি বাংলাদেশে জমিতে কাম কাজ করতে গেলে অন্য শ্রমিকরা বাধা দেয়। ছিটমহলে হত্যাকান্ড ঘটলে মামলা হয়না। বহিকাগত মাস্তানরা এসে ছিটমহলের আবাদী জমি দখল করে নিচ্ছে। আমাদের কথায় কথায় হুমকী দেয়।
বালাপাড়ায় খাগড়াবাড়ী ছিটমহলের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম কাজলের সভাপতিত্বে এ জনসভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভারত - বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ,ভারত ইউনিটের কোচবিহারের সাধারন সম্পাদক দিপ্তীমান সেনগুপ্ত । এ জনসভায় বক্তব্য রাখেন ভারত - বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির সদস্য কলকাতার অমরবৃক্ষ ভারত - বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির কুড়িগ্রামের সভাপতি ময়নুল ইসলাম সহ প্রমুখ।
জনসভার প্রধান অতিথি দিপ্তীমান সেনগুপ্ত বলেন ৬৭ বছরের সমস্যা ছিটমহল। আমাদের অবরুদ্ধ জীবন। নেই নাগরিকত্ব। তাই মুজিব-ইন্দিরা ছিটমহল বিনিময় চুক্তিটি আমরা বাস্তবায়ন চাই। সেখানে(চুক্তি) স্পষ্ট বলা রয়েছে ছিটমহল বাসিরা যে যেখানে থাকতে চায় সে সেখানেই থাকবে। তাদের মতামত প্রাধান্য দিতে হবে এবং সে মাফিক তারা সে দেশের নাগরিকত্ব পাবেন। পাশাপাশি তিনি বর্তমানে ছিটমহল চুক্তির বিষয়টি উভয় দেশের সরকার কে অতি দ্রুত সম্পন্ন করার দাবি তুলেন।
জনসভায় উপস্থিত ছিটমহলবাসীরা অভিযোগ তুলে বলেন, আমাদের সন্তানরা লিখাপড়া করতে পারে না,এখানে স্কুল,কলেজ নেই ,চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই,চাকুরী হয় না ,রাস্তা ঘাট নেই, নেই কোন সরকারী অনুদান। এমনকি বাংলাদেশে জমিতে কাম কাজ করতে গেলে অন্য শ্রমিকরা বাধা দেয়। ছিটমহলে হত্যাকান্ড ঘটলে মামলা হয়না। বহিকাগত মাস্তানরা এসে ছিটমহলের আবাদী জমি দখল করে নিচ্ছে। আমাদের কথায় কথায় হুমকী দেয়।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম