শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪, রাত ১০:২৩
গোসলে গরম পানি এই শীতে গরম পানি দিয়ে গোসল করতে কার না ভাল লাগে? গরম পানিতে ডুবে থাকতে মন চায় সারাক্ষণ। শীতে সাধারণত আমরা গোসলের সময় গরম পানিই ব্যবহার করি। কিন্তু আপনি জানেন কি? গোসলের সময় গরম পানির ব্যবহার আপনার ত্বককে আরও শুষ্ক ও রুক্ষ করে তোলে। তাই ঠাণ্ডা পানিতে মাত্র ১০ মিনিটে গোসল সেরে নেওয়াই উত্তম। আর গোসলের পর তোয়ালে দিয়ে শরীর দীর্ঘক্ষণ মুছবেন না বরং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সারা শরীরে বডি লোশন কিংবা বডি ওয়েল মাখুন। হিটার বা এসির তাপমাত্রা বাড়ানো যদি শীতে আপনি থরথর করে কাঁপতে থাকেন কিংবা অন্যদের তুলনায় আপনার শীত একটু বেশি লাগে তাহলে অযথা রুমের হিটার কিংবা এসি সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় বাড়িয়ে রাখবেন না। এতে করে আপনার শরীরের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। ত্বকের প্রাকৃতিক জেল্লা হারিয়ে যাবে। খুব ভাল হয় আপনি উলের গরম কাপড় ব্যবহার করুন। এতে করে আপনার শীতও কম লাগবে এবং আপনি অনেক উষ্ণ ও আরাম বোধ করবেন। তবে খেয়াল রাখবেন উলের কাপড়ের ভেতরে হালকা সূতি কাপড় যেন থাকে। এটা আপনার শরীরের ত্বককে শুষ্ক হতে প্রতিরোধ করবে। সানস্ক্রিন ব্যবহার না করা আমরা প্রায়ই চটজলদি তৈরি হয়ে বাইরে বের হয়ে পড়ি এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে ভুলে যাই। আপনি যদি খুব স্বল্প সময়ের জন্য রোদে বের হন তারপরও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। এই শীতে আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্রতি তিন ঘণ্টা পরপর এসপিএফযুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এতে আপনার ত্বক সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে রেহাই পাবে। যা আপনার ত্বককে বয়সের বলিরেখা ও অন্যান্য রোগবালাই থেকে দূরে রাখবে। পানি পান না করা সাধারণত শীতের দিনে আমরা পানির কাছ থেকে শত হাত দূরে থাকতেই পছন্দ করি। কিন্তু আপনি জানেন কি? গ্রীষ্মকালে যেমন ঘামের মধ্য দিয়ে শরীরের পানি ঝরে যায় তেমনি শীতেও মুখ নিসৃত ধোয়া দিয়ে শরীরের বেশিরভাগ পানি বের হয়ে পড়ে। ফলে শরীরে পানিঘাটতি হয়ে নানা রোগের উপশম হয়। তাই শীতে অন্তত দিনে ৮ গ্লাস পানি পান করা চাই। এ ছাড়া শীতকালীন ফলমূল ও শাকসবজিও বেশী বেশী করে খেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে পানীয় জাতীয় উপাদান আছে। আর যতটা পারবেন চা কফি থেকে দূরেই থাকুন।
গোসলে গরম পানি
এই শীতে গরম পানি দিয়ে গোসল করতে কার না ভাল লাগে? গরম পানিতে ডুবে থাকতে মন চায় সারাক্ষণ। শীতে সাধারণত আমরা গোসলের সময় গরম পানিই ব্যবহার করি। কিন্তু আপনি জানেন কি? গোসলের সময় গরম পানির ব্যবহার আপনার ত্বককে আরও শুষ্ক ও রুক্ষ করে তোলে। তাই ঠাণ্ডা পানিতে মাত্র ১০ মিনিটে গোসল সেরে নেওয়াই উত্তম। আর গোসলের পর তোয়ালে দিয়ে শরীর দীর্ঘক্ষণ মুছবেন না বরং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সারা শরীরে বডি লোশন কিংবা বডি ওয়েল মাখুন।
হিটার বা এসির তাপমাত্রা বাড়ানো
যদি শীতে আপনি থরথর করে কাঁপতে থাকেন কিংবা অন্যদের তুলনায় আপনার শীত একটু বেশি লাগে তাহলে অযথা রুমের হিটার কিংবা এসি সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় বাড়িয়ে রাখবেন না। এতে করে আপনার শরীরের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। ত্বকের প্রাকৃতিক জেল্লা হারিয়ে যাবে। খুব ভাল হয় আপনি উলের গরম কাপড় ব্যবহার করুন। এতে করে আপনার শীতও কম লাগবে এবং আপনি অনেক উষ্ণ ও আরাম বোধ করবেন। তবে খেয়াল রাখবেন উলের কাপড়ের ভেতরে হালকা সূতি কাপড় যেন থাকে। এটা আপনার শরীরের ত্বককে শুষ্ক হতে প্রতিরোধ করবে।
সানস্ক্রিন ব্যবহার না করা
আমরা প্রায়ই চটজলদি তৈরি হয়ে বাইরে বের হয়ে পড়ি এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে ভুলে যাই। আপনি যদি খুব স্বল্প সময়ের জন্য রোদে বের হন তারপরও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। এই শীতে আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্রতি তিন ঘণ্টা পরপর এসপিএফযুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এতে আপনার ত্বক সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে রেহাই পাবে। যা আপনার ত্বককে বয়সের বলিরেখা ও অন্যান্য রোগবালাই থেকে দূরে রাখবে।
পানি পান না করা
সাধারণত শীতের দিনে আমরা পানির কাছ থেকে শত হাত দূরে থাকতেই পছন্দ করি। কিন্তু আপনি জানেন কি? গ্রীষ্মকালে যেমন ঘামের মধ্য দিয়ে শরীরের পানি ঝরে যায় তেমনি শীতেও মুখ নিসৃত ধোয়া দিয়ে শরীরের বেশিরভাগ পানি বের হয়ে পড়ে। ফলে শরীরে পানিঘাটতি হয়ে নানা রোগের উপশম হয়। তাই শীতে অন্তত দিনে ৮ গ্লাস পানি পান করা চাই। এ ছাড়া শীতকালীন ফলমূল ও শাকসবজিও বেশী বেশী করে খেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে পানীয় জাতীয় উপাদান আছে। আর যতটা পারবেন চা কফি থেকে দূরেই থাকুন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম