শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪, দুপুর ১০:২৫
উপজেলার বেড়াবাড়ি গ্রামের ডাইংপাড়ার একটি পানি নিষ্কাশন ড্রেন থেকে শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। রাজশাহীর মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হামিদ জানান, জেলার বিভিন্ন স্থানে বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে ৫ জনকে আটক করা হয়। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে শিশু রাব্বির লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আটক ৫ জনকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তারা সঠিক তথ্য না দিলে তাদের আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে। এ ছাড়া অপহরণে মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হবে বলেও জানান ওসি। এর আগে বুধবার বিকেলে মোহনপুর থেকে ৩ অপহরণকারীকে আটক করে পুলিশ। আটকরা হলেন- উপজেলার বেড়াবাড়ি গ্রামের আমিনুল হোসেন (৩০), শাহাবুদ্দিন (২৮) ও পবার বাগধানী গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসের (২৮)। রাব্বীর বাবা আলী হোসেন জানান, ২০ ডিসেম্বর সন্ধ্যার পর থেকে রাব্বীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তার সন্ধান মেলেনি। পরে ২২ ডিসেম্বর দুপুরে আমিনুল মোবাইল ফোনে রাব্বীকে অপহরণের বিষয়টি জানায় এবং ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে একই দিন সন্ধ্যায় মোহনপুর থানায় আমিনুল ও তার সহযোগী শাহাবুদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাদের আটক করে পুলিশ। তবে ওই দিন রাব্বীকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। আটকরা অপহৃত রাব্বীর সন্ধান না দিতে চাইলে তাদের আদালতে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। আগামী রবিবার এর শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়াও বৃহস্পতিবার রাতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৫ জনকে আটক করা হয়। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে শিশু রাব্বির লাশ উদ্ধার করা হয়। আটক ৫ জনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
উপজেলার বেড়াবাড়ি গ্রামের ডাইংপাড়ার একটি পানি নিষ্কাশন ড্রেন থেকে শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
রাজশাহীর মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হামিদ জানান, জেলার বিভিন্ন স্থানে বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে ৫ জনকে আটক করা হয়। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে শিশু রাব্বির লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আটক ৫ জনকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তারা সঠিক তথ্য না দিলে তাদের আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে। এ ছাড়া অপহরণে মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হবে বলেও জানান ওসি।
এর আগে বুধবার বিকেলে মোহনপুর থেকে ৩ অপহরণকারীকে আটক করে পুলিশ। আটকরা হলেন- উপজেলার বেড়াবাড়ি গ্রামের আমিনুল হোসেন (৩০), শাহাবুদ্দিন (২৮) ও পবার বাগধানী গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসের (২৮)।
রাব্বীর বাবা আলী হোসেন জানান, ২০ ডিসেম্বর সন্ধ্যার পর থেকে রাব্বীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তার সন্ধান মেলেনি। পরে ২২ ডিসেম্বর দুপুরে আমিনুল মোবাইল ফোনে রাব্বীকে অপহরণের বিষয়টি জানায় এবং ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে একই দিন সন্ধ্যায় মোহনপুর থানায় আমিনুল ও তার সহযোগী শাহাবুদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাদের আটক করে পুলিশ। তবে ওই দিন রাব্বীকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। আটকরা অপহৃত রাব্বীর সন্ধান না দিতে চাইলে তাদের আদালতে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। আগামী রবিবার এর শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়াও বৃহস্পতিবার রাতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৫ জনকে আটক করা হয়। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে শিশু রাব্বির লাশ উদ্ধার করা হয়। আটক ৫ জনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম