আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রংপুরে গ্রেপ্তার আতংকে বিএনপি নেতারা

শুক্রবার, ১৬ জানুয়ারী ২০১৫, দুপুর ০৩:৩০

তবে হরতাল চালাকালে রংপুর বিএনপি কার্যালয়ে নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সামছুজ্জামান সামুসহ বেশ কিছু নেতা অবস্থান করছিল। কিন্তু গ্রেপ্তার আতঙ্কে তারা কেউ অফিস থেকে রেব হননি।

নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সামছুজ্জান সামু জানান, প্রায় রাতেই আমার বাসার সামনে পুলিশ যায়। প্রধান গেটের সামনে অবস্থান করে। এমনকি সেখানে পুলিশের ভ্যান রাখা হয়। একইভাবে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান লাকুর বাড়িতেও পুলিশ যায়।

বিএনপি ও তাদের অঙ্গ ও সহযোগী দলের একাধিক সুত্র জানিয়েছে, নগর এবং জেলা বিএনপির কার্যকরি কমিটির নেতাদের বাড়িতে প্রায়ই পুলিশ যাচ্ছে। এতে করে গ্রেপ্তার এড়াতে রাতের বেলায় বাসা বাড়িতে কেউ অবস্থান করছেন না। এ অবস্থা দিন দিন প্রকট হচ্ছে। পুলিশ যাচ্ছে বিএনপির সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের বাড়িতেও।

যুবদল সভাপতি রইচ আহমেদ জানান যে তার বাড়িতেও পুলিশ নিয়মিত যাচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতারাও বাড়িতে থাকছেন না রাতের বেলায়।

জানা গেছে, রংপুর বিএনপিতে নীরব দ্বন্দ থাকলেও তা প্রকাশ্যে রুপ নেয় গত প্রায় সাত মাস আগে বিএনপির নগর ও জেলা কমিটি অনুমোদন হওয়ার পর। পদপ্রাপ্ত আর পদবঞ্চিতদের একে অপরের মুখ দেখাদেখিও বন্ধ রয়েছে। কেন্দ্রীয় এবং স্থানীয়ভাবে দলের কর্মসুচি পালন করেন পৃথক পৃথকভাবে।

টানা অবরোধ এবং এর ফাঁকে ডাকা হরতালে রংপুরে কিছু বিচ্ছিন্ন সহিংস ঘটনা ঘটে। এই সহিংসতা, ভাংচুরের জন্য পুলিশ প্রশাসন ২০ দলীয় জোটকে দায়ী করছে। সর্বশেষ পেট্রল বোমায় ৫ জন নিহতের ঘটনার পর রংপুরসহ দেশব্যাপী চরম উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে।

মঙ্গলবার রাতে মিঠাপুকুরে পেট্রল বোমায় ৫ জন নিহত হওয়ার পর রংপুরে বুধ ও বৃহস্পতিবার কোন কর্মসুচি পালন করতে পারেনি বিএনপি জামায়াতের জোট।

এমনকি যে কোন মুল্যে আইনশৃংখলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রশাসনও রয়েছে হার্ড লাইনে।

পুলিশের সুত্র জানিয়েছে, জনগণের জান মালের নিরাপত্তা দিতে পুলিশ সব সময় প্রস্তুত রয়েছে এবং থাকবে। তবে নিরাপরাধ কাউকে হয়রানী করা হবে না।

রংপুর নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সামছুজ্জামান সামু জানান, আমরা শান্তিপুর্ণ কর্মসচির মধ্যদিয়ে গণতান্ত্রিক অধিকার পালন এবং আদায় করতে চাই। কোন সহিংসতা করে নয়। বিএনপি গণতান্ত্রিক আন্দোলন করে। সহিংসতায় বিশ্বাসী নয়।

এ নিয়ে রংপুর কোতয়ালী থানার ওসি আব্দুল কাদের জিলানী জানান, কেউ যাদ গ্রেপ্তার হওয়ার মত কাজ করলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। কাউকে হয়রাণী করা হবে না বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

মন্তব্য করুন


 

Link copied