আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: রংপুর বিভাগ থেকে ২০ বছরে ২ লাখ ২৭ হাজার কর্মী বিদেশ গেছেন       দিনাজপুরে ছিনতাইকৃত মালামাল উদ্ধারসহ ছিনতাইকারী চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার        জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯      

 width=
 

‘মা হিসেবে গিয়েছিলাম, রাজনীতি করতে যাইনি'

সোমবার, ২৬ জানুয়ারী ২০১৫, দুপুর ০৩:২১

সোমবার বর্তমান মন্ত্রিসভার ৪৫তম বৈঠকে উপস্থিত থাকা একাধিক মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে প্রধানমন্ত্রীর এই অনুভূতির কথা জানা গেছে। মন্ত্রিসভার নিয়মিত সাপ্তাহিক বৈঠক সকালে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠক সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘সেখানে (খালেদার গুলশান কার্যালয়) বিএনপির সিনিয়র নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। তারা ইচ্ছে করলে কথা বলতে পারতেন। সেই নেতাদের চেহারা তো আমরা দেখেছি।’

মন্ত্রিসভায় প্রসঙ্গটি তোলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু। তার কথার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী এই অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন।

সূত্রের ভাষ্যানুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মা হিসেবে গিয়েছিলাম আরেক মায়ের শোকের অংশীদার হতে। রাজনীতি করতে যাইনি। এমন আচরণ প্রত্যাশিত ছিল না।’

এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ ‘সৌজন্যতা না দেখানো ঠিক হয়নি’ বলে যে মন্তব্য করেছেন সেই কথার প্রসঙ্গ টেনে একাধিক মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, আপনার যাওয়া যথার্থ ছিল। আপনি অপমানিত হননি।

উল্লেখ্য, গত শনিবার দুপুরে মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত আরাফাত রহমান কোকো হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র।

কোকোর মৃত্যুর খবর পেয়ে ওই রাত সাড়ে ৮টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে সমবেদনা জানাতে যান।

তখন খালেদা জিয়াকে ‘ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে’ রাখার কথা জানানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে। শেখ হাসিনা কিছুক্ষণ গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে ফিরে যান।

মন্তব্য করুন


 

Link copied