বুধবার, ২৮ জানুয়ারী ২০১৫, রাত ১১:৫০
বুধবার বিকেলে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ওই শিশুটিকে বুকে নিয়ে আদর করতে দেখা গেলো তার মাকে। শিশুটি কে? জিজ্ঞাসা করতেই অস্পৃষ্ট ভাষায় আমার মাইয়্যা বলে পরিচয় করে দেন। শিশুটিকে তিনি ‘এ আমার মনু’ ডেকে আদর করেন। কেউ নিতে চাইলে সন্তানটি বুকের সঙ্গে ভালোভাবে আগলিয়ে রাখে। সন্তানের বাবা কে? এ বিষয়ে ওই নারী কিছুই জানাতে পারেননি। প্রতিবন্ধী নারীকে রামেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসেস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে ও নবজাতককে ২৬ নম্বর নবজাতক ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। এখন ওই প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নবজাতককে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন রামেক কর্তৃপক্ষ। রামেক সূত্র জানায়, প্রায় দুই মাস আগে হাসপাতালের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি হয় ওই সন্তানসম্ভবা প্রতিবন্ধী। এরপর থেকে রামেক হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসা চলে তার। ৫ দিন আগে ২২ নম্বর ওয়ার্ডেই মেয়ে সন্তানের জন্ম দেন ওই নারী। শিশুটি জন্মের পর ওই ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে রাখা হয়। যখন প্রয়োজন পড়ে ওসিসি থেকে ওই কিশোরী গিয়ে শিশুটিকে দুধ খাওয়ায়। এদিকে নবজাতকটির কেউ না থাকায় ওই ওয়ার্ডের সেবিকাও পড়েছেন বিপাকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের এক সেবিকা জানান, শিশুটির সঙ্গে কেউ না থাকার কারণে যত্মে অনেকটা ঘাটতি পড়ছে। অনেক সময় ভেজা শরীরের শিশুটিকে দেখা যায় বিছানায় পড়ে থাকছে। শীতের সময় প্রায় এধরনের ঘটনা ঘটতে থাকলে যে কোনো সময়ে শিশুটি নিউমোনিয়াসহ ঠাণ্ডাজনিত নানান অসুখে আক্রান্ত হয়ে পারে। রামেক হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আ স ম বরকতুল্লাহ জানান, মা, মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ার কারণে অনেক ঝামেলাই পোহাতে হয়েছে। ওয়ার্ডের মধ্যে কিছুতেই রাখা যেতো না ওই কিশোরীকে। অবশেষে অনেক চেষ্টার পরে সুন্দরভাবেই সন্তান প্রসব করাতে পেরেছেন তারা। ডা. আ স ম বরকতুল্লাহ আরো জানান, ইতোমধ্যে সন্তানটিকে দেয়ার জন্য তারা সরকারি সেভ হোমে চিঠি দিয়েছেন। তবে এখনো এ বিষয়ে তাদের চিঠির কোনো জবাব আসে নি। যতোদিন শিশুটির কোনো ব্যবস্থা না হয় ততোদিন রামেক হাসপাতালেই থাকবে ওই মা ও নবজাতক।
বুধবার বিকেলে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ওই শিশুটিকে বুকে নিয়ে আদর করতে দেখা গেলো তার মাকে। শিশুটি কে? জিজ্ঞাসা করতেই অস্পৃষ্ট ভাষায় আমার মাইয়্যা বলে পরিচয় করে দেন। শিশুটিকে তিনি ‘এ আমার মনু’ ডেকে আদর করেন। কেউ নিতে চাইলে সন্তানটি বুকের সঙ্গে ভালোভাবে আগলিয়ে রাখে। সন্তানের বাবা কে? এ বিষয়ে ওই নারী কিছুই জানাতে পারেননি। প্রতিবন্ধী নারীকে রামেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসেস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে ও নবজাতককে ২৬ নম্বর নবজাতক ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। এখন ওই প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নবজাতককে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন রামেক কর্তৃপক্ষ।
রামেক সূত্র জানায়, প্রায় দুই মাস আগে হাসপাতালের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি হয় ওই সন্তানসম্ভবা প্রতিবন্ধী। এরপর থেকে রামেক হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসা চলে তার। ৫ দিন আগে ২২ নম্বর ওয়ার্ডেই মেয়ে সন্তানের জন্ম দেন ওই নারী।
শিশুটি জন্মের পর ওই ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে রাখা হয়। যখন প্রয়োজন পড়ে ওসিসি থেকে ওই কিশোরী গিয়ে শিশুটিকে দুধ খাওয়ায়। এদিকে নবজাতকটির কেউ না থাকায় ওই ওয়ার্ডের সেবিকাও পড়েছেন বিপাকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের এক সেবিকা জানান, শিশুটির সঙ্গে কেউ না থাকার কারণে যত্মে অনেকটা ঘাটতি পড়ছে। অনেক সময় ভেজা শরীরের শিশুটিকে দেখা যায় বিছানায় পড়ে থাকছে। শীতের সময় প্রায় এধরনের ঘটনা ঘটতে থাকলে যে কোনো সময়ে শিশুটি নিউমোনিয়াসহ ঠাণ্ডাজনিত নানান অসুখে আক্রান্ত হয়ে পারে।
রামেক হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আ স ম বরকতুল্লাহ জানান, মা, মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ার কারণে অনেক ঝামেলাই পোহাতে হয়েছে। ওয়ার্ডের মধ্যে কিছুতেই রাখা যেতো না ওই কিশোরীকে। অবশেষে অনেক চেষ্টার পরে সুন্দরভাবেই সন্তান প্রসব করাতে পেরেছেন তারা।
ডা. আ স ম বরকতুল্লাহ আরো জানান, ইতোমধ্যে সন্তানটিকে দেয়ার জন্য তারা সরকারি সেভ হোমে চিঠি দিয়েছেন। তবে এখনো এ বিষয়ে তাদের চিঠির কোনো জবাব আসে নি। যতোদিন শিশুটির কোনো ব্যবস্থা না হয় ততোদিন রামেক হাসপাতালেই থাকবে ওই মা ও নবজাতক।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার