মঙ্গলবার, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, বিকাল ০৫:২৮
মঙ্গলবার দুপুরে নীলফামারীর অতিরিক্ত দায়রা জজ রেজা মোঃ আলমগীর হাসান ওই আদেশ প্রদান করেন। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আবুল কাশেম নীলফামারী শহরের বাড়াইপাড়ার মৃত. আলিজান মিয়ার পুত্র। মামলা সুত্র মতে ২০০৭ সালের ১৮সেপ্টেম্বর রাতে কাশেম তার দি¦তীয় স্ত্রী বেগমকে হত্যা করে বাড়ির পাশে বাঁশঝাড়ে মাটি চাপা দিয়ে রেখে প্রচারনা চালায় তার স্ত্রী অন্যজনের সাথে পালিয়ে গেছে। এই প্রচারনার পর কাশেমও এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। ঘটনার ৫ দিন পরে ২৩ সেপ্টেম্বর সকালে এলাকাবাসী বাঁশঝাড়ে বেগমের লাশের সন্ধান পায়। খবর পেয়ে হত্যার শিকার বেগমের ভাই ইয়াসিন আলী ঘটনাস্থলে এসে বোনের লাশ সনাক্ত করেন। এরপর নিজে বাদী হয়ে সেদিন দুপুরেই নীলফামারী থানায় বোনের স্বামী কাশেমকে আসামী করে হত্যা মামলা করেন (মামলা নম্বর ১৭ তারিখ ২৩/০৯/২০০৭)। হত্যাকান্ডের শিকার বেগম সদর উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের বিশমুড়ি গ্রামের মৃত চৈতই মাহমুদের কন্যা। তদন্ত শেষে পুলিশ আসামী কাশেমের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করে। আদালতে দীর্ঘ শুনানী ও সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে মঙ্গলবার উক্ত রায় প্রদান করেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আজিজুল ইসলাম প্রামানিক এবং আসামী পক্ষে নুরুল আহসান হেলাল। নীলফামারী জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর(পিপি) এ্যাড. অক্ষয় কুমার রায় জানান, মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত কাশেম পলাতক রয়েছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে নীলফামারীর অতিরিক্ত দায়রা জজ রেজা মোঃ আলমগীর হাসান ওই আদেশ প্রদান করেন। মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আবুল কাশেম নীলফামারী শহরের বাড়াইপাড়ার মৃত. আলিজান মিয়ার পুত্র।
মামলা সুত্র মতে ২০০৭ সালের ১৮সেপ্টেম্বর রাতে কাশেম তার দি¦তীয় স্ত্রী বেগমকে হত্যা করে বাড়ির পাশে বাঁশঝাড়ে মাটি চাপা দিয়ে রেখে প্রচারনা চালায় তার স্ত্রী অন্যজনের সাথে পালিয়ে গেছে। এই প্রচারনার পর কাশেমও এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। ঘটনার ৫ দিন পরে ২৩ সেপ্টেম্বর সকালে এলাকাবাসী বাঁশঝাড়ে বেগমের লাশের সন্ধান পায়। খবর পেয়ে হত্যার শিকার বেগমের ভাই ইয়াসিন আলী ঘটনাস্থলে এসে বোনের লাশ সনাক্ত করেন। এরপর নিজে বাদী হয়ে সেদিন দুপুরেই নীলফামারী থানায় বোনের স্বামী কাশেমকে আসামী করে হত্যা মামলা করেন (মামলা নম্বর ১৭ তারিখ ২৩/০৯/২০০৭)। হত্যাকান্ডের শিকার বেগম সদর উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের বিশমুড়ি গ্রামের মৃত চৈতই মাহমুদের কন্যা। তদন্ত শেষে পুলিশ আসামী কাশেমের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করে। আদালতে দীর্ঘ শুনানী ও সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে মঙ্গলবার উক্ত রায় প্রদান করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আজিজুল ইসলাম প্রামানিক এবং আসামী পক্ষে নুরুল আহসান হেলাল। নীলফামারী জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর(পিপি) এ্যাড. অক্ষয় কুমার রায় জানান, মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত কাশেম পলাতক রয়েছেন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম