রবিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, দুপুর ১১:০৭
এ অঞ্চলের আর্থিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে নাগেশ্বরী বাসস্ট্যান্ড হাসপাতাল সড়কে সাপ্তাহিক দুধকুমর পত্রিকার অফিস কক্ষে ২০০৫ সালে উদ্বোধন করা হয় উপজেলা প্রেসক্লাব। পত্রিকাটির সম্পাদক প্রয়াত ডা. গোলাম রসুল পুতুল ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। নির্বাহী সম্পাদক আব্দুল হাকিম শুরু থেকে সংগঠনটির অন্যতম উপদেষ্টা। সভাপতি গোলাম রসুল পুতুলের অকাল প্রয়াণ সংগঠনটির কার্যক্রমে ভাটা আনে। তবে ২০১০ সালের শেষের দিকে উপজেলা খাদ্যগুদামের সামনে ভাড়া কার্যালয়ে আবারও শুরু হয় কার্যক্রম। কীর্ত্তিকা সেন বিল্টু ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও হাফিজুর রহমান বাবুকে সাধারণ সম্পাদক করে শুরু হয় নতুন করে পথচলা। কিন্তু কিছু দিনের মধ্যে কীর্ত্তিকা সেন বিল্টুর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তোলেন বাবু। এ অভিযোগে প্রেসক্লাব থেকে বিল্টুকে বিতাড়িত করেন তিনি। সংগঠনের উপদেষ্ঠা আব্দুল হাকিম বিষয়টি তদন্তে দুই সদস্যের একটি কমিটি করেন। তদন্তে বিল্টু নয়, হাফিজুর রহমান বাবুর অর্থ আত্মসাত করেছে এ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিলে বাবু তা গোপন করে সভা আহ্বান ছাড়াই নিজে সভাপতি হয়ে আলতাফ হোসেন খন্দকারকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি ঘোষণা করেন। এরপরে সংগঠনের তহবিল ও নথিপত্র কুক্ষিগত করতে মুরু করেন তিনি তিনি। এছাড়াও বিভিন্ন অফিসে উপজেলা প্রেসক্লাবের নামে অর্থ নেন। অন্যান্য সদস্যগণ এসবের প্রতিবাদ করায় তিনি গোপনে সংগঠনের আসবাবপত্র ও নথিপত্র সরিয়ে নেন। পরে গত ৮ ফেব্রুয়ারী বিএসসি মোড়ে নতুন কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন। এ অনুষ্ঠান সম্পর্কিত প্রকাশিত সংবাদে উপস্থিতদের নামের স্থানে উপজেলা প্রেসক্লাবের বেশ কিছু সদস্যের নাম উল্লেখ করা হল। কিন্ত উল্লেখিত সদস্যগণ ওই অনুষ্ঠান বিষয়ে জানতেন না। এ বিষয়ে নয়ন বলেন, আমার জানামতে খাদ্যগুদামের সামনেই উপজেলা প্রেসক্লাবের কার্যালয়। বিএসসি মোড়ের নতুন কার্যালয়ে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আলতাফ হোসেন জানান, কোন ব্যক্তি চলে গেলে সংগঠন চলে যায় না। সংগঠন পূর্বের কার্যালয়ে চলছে। হাফিজুর রহমান বাবু তার অপকর্ম ঢাকতে তড়িঘড়ি করে নতুন কার্যালয় উদ্বোধনের নামে সংগঠনটির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছেন। উপজেলা প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা আব্দুল হাকিম জানান, অফিস স্থানান্তরের বিষয়ে হাফিজুর রহমান বাবু তার সাথে কোন পরামর্শ করেননি। অন্যান্য সদস্যরা পূর্বের কার্র্যলয়ে নিয়মিত বসছেন। সমাধানের জন্য বাবুর সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। পৌর মেয়র আব্দুর রহমান মিয়া সবাইকে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করছেন। তিনি জানান, প্রতিষ্ঠালগ্নের অনেক সদস্য মতামত দিয়েছেন নতুন অফিস তাদের প্রয়োজন নেই এবং তারা পূর্বের কার্যালয়ে বসেন।
এ অঞ্চলের আর্থিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে নাগেশ্বরী বাসস্ট্যান্ড হাসপাতাল সড়কে সাপ্তাহিক দুধকুমর পত্রিকার অফিস কক্ষে ২০০৫ সালে উদ্বোধন করা হয় উপজেলা প্রেসক্লাব। পত্রিকাটির সম্পাদক প্রয়াত ডা. গোলাম রসুল পুতুল ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। নির্বাহী সম্পাদক আব্দুল হাকিম শুরু থেকে সংগঠনটির অন্যতম উপদেষ্টা। সভাপতি গোলাম রসুল পুতুলের অকাল প্রয়াণ সংগঠনটির কার্যক্রমে ভাটা আনে। তবে ২০১০ সালের শেষের দিকে উপজেলা খাদ্যগুদামের সামনে ভাড়া কার্যালয়ে আবারও শুরু হয় কার্যক্রম। কীর্ত্তিকা সেন বিল্টু ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও হাফিজুর রহমান বাবুকে সাধারণ সম্পাদক করে শুরু হয় নতুন করে পথচলা।
কিন্তু কিছু দিনের মধ্যে কীর্ত্তিকা সেন বিল্টুর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তোলেন বাবু। এ অভিযোগে প্রেসক্লাব থেকে বিল্টুকে বিতাড়িত করেন তিনি। সংগঠনের উপদেষ্ঠা আব্দুল হাকিম বিষয়টি তদন্তে দুই সদস্যের একটি কমিটি করেন। তদন্তে বিল্টু নয়, হাফিজুর রহমান বাবুর অর্থ আত্মসাত করেছে এ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিলে বাবু তা গোপন করে সভা আহ্বান ছাড়াই নিজে সভাপতি হয়ে আলতাফ হোসেন খন্দকারকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি ঘোষণা করেন। এরপরে সংগঠনের তহবিল ও নথিপত্র কুক্ষিগত করতে মুরু করেন তিনি তিনি। এছাড়াও বিভিন্ন অফিসে উপজেলা প্রেসক্লাবের নামে অর্থ নেন। অন্যান্য সদস্যগণ এসবের প্রতিবাদ করায় তিনি গোপনে সংগঠনের আসবাবপত্র ও নথিপত্র সরিয়ে নেন। পরে গত ৮ ফেব্রুয়ারী বিএসসি মোড়ে নতুন কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন। এ অনুষ্ঠান সম্পর্কিত প্রকাশিত সংবাদে উপস্থিতদের নামের স্থানে উপজেলা প্রেসক্লাবের বেশ কিছু সদস্যের নাম উল্লেখ করা হল। কিন্ত উল্লেখিত সদস্যগণ ওই অনুষ্ঠান বিষয়ে জানতেন না। এ বিষয়ে নয়ন বলেন, আমার জানামতে খাদ্যগুদামের সামনেই উপজেলা প্রেসক্লাবের কার্যালয়। বিএসসি মোড়ের নতুন কার্যালয়ে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।
সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আলতাফ হোসেন জানান, কোন ব্যক্তি চলে গেলে সংগঠন চলে যায় না। সংগঠন পূর্বের কার্যালয়ে চলছে। হাফিজুর রহমান বাবু তার অপকর্ম ঢাকতে তড়িঘড়ি করে নতুন কার্যালয় উদ্বোধনের নামে সংগঠনটির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছেন।
উপজেলা প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা আব্দুল হাকিম জানান, অফিস স্থানান্তরের বিষয়ে হাফিজুর রহমান বাবু তার সাথে কোন পরামর্শ করেননি। অন্যান্য সদস্যরা পূর্বের কার্র্যলয়ে নিয়মিত বসছেন। সমাধানের জন্য বাবুর সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। পৌর মেয়র আব্দুর রহমান মিয়া সবাইকে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করছেন। তিনি জানান, প্রতিষ্ঠালগ্নের অনেক সদস্য মতামত দিয়েছেন নতুন অফিস তাদের প্রয়োজন নেই এবং তারা পূর্বের কার্যালয়ে বসেন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার