মুলবেদীটি ২০টি চওড়া এবং ২৫ ফুট ভু-গর্ভস্থ্য থেকে আরসিসি পিলারের মাধ্যমে ভুমি থেকে জেগে উঠা ৫০ ফুট উচ্চতার মোট ৫টি স্তম্ভের মাধ্যমে বাঙালির আবহমান সংগ্রামী চেতনাকে উপলক্ষ্য করে শহীদ মিনারের নকশাটি তৈরি করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বাংলাদেশ টেলিভিশনের অবসর প্রাপ্ত চিফ ডিজাইনার জি,এম,এ রাজ্জাক। স্মম্ভের পেছনে লাল গোলাকৃতি বস্তুটি যেন সূর্যোদয়ের মাধ্যমে নতুন বার্তা জানান দিচ্ছে। এ যেন পূর্ব আকাশে ভোরে সূর্য ওঠে, দূর থেকে দেখে ঠিক তেমনটাই মনে হবে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নতুন শহীদ চত্বরে গিয়ে দেখা যায় ২১ ফেব্রুয়ারীর আগেই এটি পরিপূর্নভাবে সাজাতে ডিজাইনার জি,এম,এ রাজ্জাক ও তার সহযোগীরা নিরলশভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। জি,এম,এ রাজ্জাক বলেন ঢাকার জাতীয় শহীদ মিনারের আদলেই নীলফামারীর শহীদ মিনারটির নক্সা করেছেন। তিনি মনে করেন নীলফামারীর এই কেন্দ্রীয় নতুন শহীদ মিনাটি ভাষা আন্দোলনের নতুন উদ্দীপনায় নীলফামারীর নতুন প্রজন্ম থেকে প্রবীনদের উজ্জিবিত করতে সক্ষম হবে।