আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

জৌলস হারাতে বসেছে বর্ডার হাট

বৃহস্পতিবার, ৫ মার্চ ২০১৫, সকাল ০৯:৫০

দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের সরকারী সিদ্ধান্তে চোরাচালান রোধ এবং সীমান্ত লাগোয়া মানুষজনের মাঝে ২ দেশের তালিকাভূক্ত পণ্যসামগ্রী আদান-প্রদান সহজলভ্য করতে ভারতের কালাইয়ের চর ও বাংলাদেশের বালিয়ামারী সীমান্তের জিরো পয়েন্টে সীমান্ত হাট বসানো হয়। শুরু থেকেই ঐ বর্ডার হাটে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ বাংলাদেশের প্লাষ্টিক পণ্যসহ তালিকাভুক্ত পণ্যসামগ্রী ভারতীয় নাগরিকদের কিনতে বাঁধা প্রদান করেন। এমনকি জোড়পূর্বক কেউ সখের বসে প্লাষ্টিক সামগ্রী কিনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে বিএসএফ তাদের হেনস্তা করে বলেও অভিযোগ ওঠে। একইভাবে ভারতীয় মসলা জাতীয় পণ্যসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিষপত্র কেনা-কাটা করে আসার সময় বিজিবি’র হাতেও নাজেহাল হতে হয় বাংলাদেশী ক্রেতাদের।

এমন অভিযোগ জানালেন, বর্ডার হাটে আসা লুৎফর, বাবু মিয়া, বাচ্চু, আতাউর, একাব্বরসহ অনেকেই। এ অবস্থার প্রতিকার চেয়ে বর্ডার হাটের জন্য তালিকাভূক্ত বাংলাদেশী ব্যাবসায়ীরা রাজিবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধোতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলেও কোন প্রতিকার পায়নি। এ হাটে ভারতীয় জিরা, এলাচ, গুলমরিচসহ মসলা জাতীয় পণ্য ভারত থেকে বর্ডার হাটের গেট দিয়ে প্রবেশ করতে বিএসএফ বাঁধা দেয়ায় ভারতীয় ব্যাবসায়ীরাও পুঁজি হারানোর ভয়ে অনেকেই হাটে আসা বন্ধ করে দিয়েছে। এ হাটকে ঘিরে ৫/৬ জনের একটি সিন্ডিকেট সক্রিয় থাকায় ক্রেতা-বিক্রেতারা হয়রানির শিকার হচ্ছে বলেও হাটুরেদের পক্ষ থেকে অভিযোগ উঠেছে।

ব্যবসায়ি তারা মিয়া জানান, সিন্ডিকেটে জড়িতদের জিনিষপত্র পারাপারে বিজিবি নির্বিকার ভূমিকা পালন করে। অথচ বাংলাদেশী সাধারণ ক্রেতাদের ভারতীয় পণ্য নিয়ে আসার সময় বিজিবি’র হাতে প্রায়শঃই নাজেহাল হতে হয়। ফলে ধীরে ধীরে বর্ডার হার্টের কার্যকারিতা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। হাটে প্রবেশের জন্য ৬’শ বাংলাদেশী নাগরিককে কার্ড প্রদান করা হয়েছিল। হয়রানির কারনে পুঁজি হারানোর ভয়ে তারা হাটে যাওয়া বন্ধ করে দেয়ায় গত বুধবার বর্ডার হাটে প্রবেশের জন্য নতুন করে ৩’শ নাগরিককে কার্ড প্রদান করা হয়েছে। বিজিবি’র কোম্পানি কমান্ডার নায়েক সুবেদার এরশাদ এর সাথে কথা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে সংশ্লিষ্ট ব্যাটালিয়ন অধিনায়কের সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন।

রাজিবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার লতিফ খান এর সাথে কথা বললে তিনি হাট পুরোদমে চলছে দাবী করে বলেন, আপনাদের চোখে যে সমস্ত অনিয়ম ধরা পড়ছে, তা আপনাদের কাগজে লিখে দেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied