শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০১৩, রাত ০৯:০০
থানা ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুর থানায় কর্মরত এএসআই আব্দুর রহিম বুধবার রাতে উপজেলার বালুয়া মাসিমপুর ইউনিয়নের হামিদপুর শ্বশুর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। তার পর থেকে গত ২ দিন তার কোন খোজ পাওয়া যাচ্ছিল না। তার কোন সন্ধান না পাওয়ায় থানা পুলিশ বিভিন্ন জায়গায় তার খোজ-খবর নিতে থাকে। এক পর্যায়ে শুক্রবার দুপুরে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুমূর্ষ অবস্থায় পাওয়া যায়। তার শরীরে বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানা যায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফুলবাড়ি আঞ্চলিক মহাসড়কের রামেশ্বরপুর ফকির পাড়া এলাকায় বৃহস্পতিবার ভোরে মুমূর্ষ অবস্থায় স্থানীয় লোকজন রাস্তার পাশ থেকে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং ওই দিনেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে অজ্ঞাত দেখিয়ে ভর্তি করে। ধারণা করা হচ্ছে, বুধবার রাতে দুবৃত্তরা তার মোটর সাইকেল গতিরোধ করে বেদম মারপিট করে রাস্তার পাশে ফেলে রাখে। তার সাথে থাকা অস্ত্র, মোটর সাইকেল ও মোবাইল ফোন নিয়ে যায় তারা। কো বা কারা বিষয়টি ঘটিয়েছে পুলিশ তা এখন পর্যন্ত নিশ্চিত নয়। মিঠাপুকুর থানার অফিসার ইন-চার্জ হাসান শামিম ইকবাল জানান, এখন পর্যন্ত এর সঠিক কোন তথ্য উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি, তদন্ত চলছে। সে সুস্থ্য হলে, বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার হওয়া যাবে। এদিকে বিষয়টি নিয়ে এলাকাবাসী ও থানা পুলিশের মাঝে তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে।
থানা ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুর থানায় কর্মরত এএসআই আব্দুর রহিম বুধবার রাতে উপজেলার বালুয়া মাসিমপুর ইউনিয়নের হামিদপুর শ্বশুর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। তার পর থেকে গত ২ দিন তার কোন খোজ পাওয়া যাচ্ছিল না। তার কোন সন্ধান না পাওয়ায় থানা পুলিশ বিভিন্ন জায়গায় তার খোজ-খবর নিতে থাকে। এক পর্যায়ে শুক্রবার দুপুরে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুমূর্ষ অবস্থায় পাওয়া যায়। তার শরীরে বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানা যায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফুলবাড়ি আঞ্চলিক মহাসড়কের রামেশ্বরপুর ফকির পাড়া এলাকায় বৃহস্পতিবার ভোরে মুমূর্ষ অবস্থায় স্থানীয় লোকজন রাস্তার পাশ থেকে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং ওই দিনেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাকে অজ্ঞাত দেখিয়ে ভর্তি করে।
ধারণা করা হচ্ছে, বুধবার রাতে দুবৃত্তরা তার মোটর সাইকেল গতিরোধ করে বেদম মারপিট করে রাস্তার পাশে ফেলে রাখে। তার সাথে থাকা অস্ত্র, মোটর সাইকেল ও মোবাইল ফোন নিয়ে যায় তারা। কো বা কারা বিষয়টি ঘটিয়েছে পুলিশ তা এখন পর্যন্ত নিশ্চিত নয়।
মিঠাপুকুর থানার অফিসার ইন-চার্জ হাসান শামিম ইকবাল জানান, এখন পর্যন্ত এর সঠিক কোন তথ্য উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি, তদন্ত চলছে। সে সুস্থ্য হলে, বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার হওয়া যাবে। এদিকে বিষয়টি নিয়ে এলাকাবাসী ও থানা পুলিশের মাঝে তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম