মামলা সূত্রে জানা যায়, তাড়াশ উপজেলার কাওড়াইল গ্রামের রবিউল ইসলামের সঙ্গে ২০০০ সালে বিয়ে হয় একই এলাকার সোলেমান হোসেনের মেয়ে শিল্পী খাতুনের। বিয়ের পর থেকেই স্ত্রীর ওপর নির্যাতন শুরু করেন রবিউল। একপর্যায়ে তাকে অন্যত্র বিয়ে দেয় শিল্পীর পরিবার।
২০০৯ সালের ১২ জুন নানী বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার পথে নিখোঁজ জন শিল্পী। পরদিন তাড়াশ শ্বশানঘাটে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। পরে রবিউল ও সাইদুলসহ ১০ জনকে আসামি করে তাড়াশ থানায় মামলা করেন শিল্পীর বাবা।
ওই মামলার তদন্ত শেষে সাজাপ্রাপ্ত দুইজনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। আদালত মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে ও স্বাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে মঙ্গলবার এ রায় দেন।