শনিবার, ১১ এপ্রিল ২০১৫, দুপুর ০২:৫৪
বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে রানীনগর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ওই গৃহবধূ মামলাটি দায়ের করেন। রানীনগর থানার এসআই ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান, শুক্রবার দুপুরে ওই গৃহবধূর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। মামলার তদন্তের স্বার্থে কথিত ধর্ষণকারী আসামি সেলিম হোসেন (২৮) ও তার সঙ্গী আব্দুল মান্নান (৩২) ছাড়া বাকিদের নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি তিনি। এদিকে, উপজেলার সরিয়া গ্রামের এ ঘটনায় মাতবররা শালিসের নামে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন বলে অভিযোগ করেন ওই গৃহবধূ। মামলার বরাত দিয়ে রানীনগর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মাসউদ চৌধুরী জানান, ওই গৃহবধূ গত সোমবার সকালে বগুড়ার নন্দীগ্রামের স্বামীর বাড়ি থেকে বাবার বাড়ি নওগাঁর রানীনগর উপজেলার সরিয়া গ্রামে আসছিলেন। তার স্বামী তাকে স্থানীয় শলা বিলের পর পাকা রাস্তা পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে চলে যান। এরপর সরিয়া গ্রামের সেলিম ও মান্নান গৃহবধূর পথরোধ করে গলায় দা ধরে রেখে হত্যার হুমকি দেয়। এক পর্যায়ে সেলিম তাকে ধর্ষণ করে। ওই সময় গৃহবধূর চিৎকারে গ্রামবাসীরা এগিয়ে এলে সেলিম ও মান্নান পালিয়ে যায়। ওসি আব্দুল্লাহ আরও জানান, ওইদিন সন্ধ্যায় গ্রামের বটতলী মাদ্রাসায় শালিস বসলেও অভিযুক্ত সেলিম পলাতক থাকার অজুহাতে মাতব্বরা বিষয়টির আর কোনো সুরাহা করেননি। এ ব্যাপারে মাতব্বর লুৎফর রহমান বলেন, এনিয়ে গ্রামে শালিস ডাকা হলেও অভিযুক্ত সেলিম পালিয়ে থাকায় বিচার করা যায়নি।
বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে রানীনগর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ওই গৃহবধূ মামলাটি দায়ের করেন।
রানীনগর থানার এসআই ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান, শুক্রবার দুপুরে ওই গৃহবধূর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।
মামলার তদন্তের স্বার্থে কথিত ধর্ষণকারী আসামি সেলিম হোসেন (২৮) ও তার সঙ্গী আব্দুল মান্নান (৩২) ছাড়া বাকিদের নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি তিনি।
এদিকে, উপজেলার সরিয়া গ্রামের এ ঘটনায় মাতবররা শালিসের নামে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন বলে অভিযোগ করেন ওই গৃহবধূ।
মামলার বরাত দিয়ে রানীনগর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মাসউদ চৌধুরী জানান, ওই গৃহবধূ গত সোমবার সকালে বগুড়ার নন্দীগ্রামের স্বামীর বাড়ি থেকে বাবার বাড়ি নওগাঁর রানীনগর উপজেলার সরিয়া গ্রামে আসছিলেন। তার স্বামী তাকে স্থানীয় শলা বিলের পর পাকা রাস্তা পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে চলে যান। এরপর সরিয়া গ্রামের সেলিম ও মান্নান গৃহবধূর পথরোধ করে গলায় দা ধরে রেখে হত্যার হুমকি দেয়। এক পর্যায়ে সেলিম তাকে ধর্ষণ করে।
ওই সময় গৃহবধূর চিৎকারে গ্রামবাসীরা এগিয়ে এলে সেলিম ও মান্নান পালিয়ে যায়।
ওসি আব্দুল্লাহ আরও জানান, ওইদিন সন্ধ্যায় গ্রামের বটতলী মাদ্রাসায় শালিস বসলেও অভিযুক্ত সেলিম পলাতক থাকার অজুহাতে মাতব্বরা বিষয়টির আর কোনো সুরাহা করেননি।
এ ব্যাপারে মাতব্বর লুৎফর রহমান বলেন, এনিয়ে গ্রামে শালিস ডাকা হলেও অভিযুক্ত সেলিম পালিয়ে থাকায় বিচার করা যায়নি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম