‘গঙ্গাযাত্রা’ খ্যাত এ অভিনেত্রী বুধবার বলেন, ‘এক সময় মানসম্পন্ন চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছি। এখন ডিজিটালের নামে কম বাজেটে তৈরি হওয়া সিনেমায় অভিনয় করে ভক্তদের ঠকাতে চাই না। তাই বেছে বেছে অভিনয় করছি।’
ফটো সুন্দরী প্রতিযোগিতা থেকে উঠে আসা এ তারকা আরও জানান, ‘দুই বেয়াইয়ের কীর্তি’ তার ক্যারিয়ারে নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমি নায়িকা চরিত্রের জন্য কখনো অপেক্ষা করি না। আমি দেখি চরিত্রটি কেমন। যেমন এই সিনেমাটিতে আমি এক বাচ্চার মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছি। এর আগেও এ ধরনের চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে আমি কাজ করেছি। ভবিষ্যতেও এভাবে বেছে বেছে কাজ করব।’
পপি ইতোমধ্যে কয়েকটি সিনেমার শুটিং শেষ করেছেন। কিন্তু নানা কারণে মুক্তির আলো দেখছে না। এই তালিকায় আছে ‘শর্টকাটে বড়লোক’, ‘জীবন যন্ত্রণা’, ‘পৌষ মাসের পিরিত’, ‘বিয়ে হলো বাসর হলোনা’ প্রভৃতি।
পপি বলেন, ‘সিনেমা মুক্তির তারিখ শিল্পীরা নির্ধারণ করেন না। আমি শিডিউল মেনে শুটিং করেছি। প্রযোজকরা কেন মুক্তি দিতে বিলম্ব করছেন আমার জানা নেই। সিনেমাগুলো সময় মতো মুক্তি পেলে একটা ধারাবাহিকতা থাকত। আমি মনে করি, পেশাদার প্রযোজকের সংখ্যা কমে যাওয়ায় এমনটা হয়েছে।’
‘দুই বেয়াইয়ের কীর্তি’ সিনেমায় পপি-ফেরদৌসের পাশাপাশি অভিনয় করেছেন এ টি এম শামসুজ্জামান, আবদুল্লাহ আল মামুন, ফেরদৌসী মজুমদার, মীর সাব্বির, তুষার খান, একে আজাদ খান প্রমুখ। সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আলী আকবর রুপু। প্রযোজনা করেছে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি।