এতে যুবদল ছাত্রদল নেতাকর্মীরাও ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকে। আধাঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। এ সময় যুবদল’র সহ-সভাপতি তারেক হাসান সোহাগ, যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আলমগীর, নাসির, লিটন, নুরুন্নবী চৌধুরী মিলন, রনি, মুরাদ, জেলা ছাত্রদল ছাত্রদল সভাপতি জহির আলম নয়ন, ছাত্রদল এ্যপোলো, টুটুল, কারমাইকেল কলেজ ছাত্রদল নেতা রাসেল, প্রসাদসহ ১২ জন গুলিবিদ্ধ এবং ৫০ জন আহত হয়। এ সময় গুরতর আহতদের ৩টি এম্বুলেন্সে করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে প্রেসক্লাব থেকে গ্রান্ড হোটেল মোড় পর্যন্ত কয়েক প্লাটুন পুলিশও র্যাব মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশকে দায়ী করেছে বিএনপি। এ ঘটনার পর পুরো নগরী ফাকা হয়ে গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ছাত্রদল’র ৩ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে।
যুবদল সভাপতি রইচ আহমেদ অভিযোগ করে বলেছেন, বিনা উস্কানীতেতই পুলিশ যুবদল ও ছাত্রদল নেতাকর্মীদের উপর শর্ট গানের গুলি, টিয়ার শেলও লাঠিচার্জ এবং ইটাপটেকল নিক্ষেপ করে। এতে ১২ জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত্য শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে তিনি দাবি করেছে।
অন্যদিকে কোতয়ালী থানার ওসি শাহাবুদ্দিন খলিফা দাবী করেছেন, যুবদল ছাত্রদলের মিছিল থেকে পুলিশের উপর ইটপাটেকল ছোড়ার কারণেই পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ার শেল ও রাবার বলেট নিক্ষেপ করতে বাধ্য হেয় হয়।