সোমবার, ৮ জুন ২০১৫, দুপুর ০৪:১২
দলের বিধায়ক পরেশ অধিকারীর অভিযোগ, তিনবিঘা করিডরের কারণেই মেখলিগঞ্জের ওই এলাকা চোরাকারবারীদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে। চলছে অবাধে সীমান্ত পারাপার। এমনকি কুচলিবাড়ির মানুষ ভারতীয় ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার আশঙ্কায় রয়েছে। পরেশের প্রশ্ন, ‘সরকার কেন এই অঞ্চলের মানুষদের কথা ভাবল না সেটাই রহস্য। ছিটমহল বিনিময় যখন হল তখন দহগ্রাম-আঙ্গরপোতাকে আলাদাভাবে কেন দেখা হবে? আমরা সে জবাব চাই। এর প্রতিবাদে ধারাবাহিক আন্দোলন করা হবে।’ ২৬ জুন তিনবিঘায় ‘শহীদ দিবস’ পালন ও জনসভা করে সরকারের ওই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় বাসিন্দাদের আশা ছিল ছিটমহল বিনিময়ের মাধ্যমেই করিডরের সমস্যা সমাধান হবে। তা হল না।’ বর্তমানে তিনবিঘা করিডর দিয়ে দহগ্রাম-আঙ্গরপোতার মানুষ অবাধে বাংলাদেশে যাতায়াত করতে পারে। ১৯৯২ সালে ভারতের মেখলিগঞ্জের কুচলিবাড়ি এলাকায় তিনবিঘা করিডর করা হয়। ভারতের মধ্যে থাকা বাংলাদেশি ছিটমহল দহগ্রাম-আঙ্গরপোতার সঙ্গে বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগের জন্য চুক্তি করে তিনবিঘা করিডর খুলে দেওয়া হয়। তিনবিঘা করিডর চালুর বিরোধিতায় কুচলিবাড়ি উত্তাল হয়ে ওঠে। ফরওয়ার্ড ব্লক ও বিজেপি প্রতিবাদ আন্দোলন করে। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ২ জন আন্দোলনকারীর মৃত্যুও হয়। ওই দিনটি শহীদ দিবস হিসেবে পালন করেন স্থানীয় বেশ কয়েকটি সংগঠন। প্রথমে এক ঘণ্টা অন্তর করিডর খোলা রাখার কথা থাকলেও পরে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা তা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দলের বিধায়ক পরেশ অধিকারীর অভিযোগ, তিনবিঘা করিডরের কারণেই মেখলিগঞ্জের ওই এলাকা চোরাকারবারীদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে। চলছে অবাধে সীমান্ত পারাপার। এমনকি কুচলিবাড়ির মানুষ ভারতীয় ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার আশঙ্কায় রয়েছে।
পরেশের প্রশ্ন, ‘সরকার কেন এই অঞ্চলের মানুষদের কথা ভাবল না সেটাই রহস্য। ছিটমহল বিনিময় যখন হল তখন দহগ্রাম-আঙ্গরপোতাকে আলাদাভাবে কেন দেখা হবে? আমরা সে জবাব চাই। এর প্রতিবাদে ধারাবাহিক আন্দোলন করা হবে।’
২৬ জুন তিনবিঘায় ‘শহীদ দিবস’ পালন ও জনসভা করে সরকারের ওই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় বাসিন্দাদের আশা ছিল ছিটমহল বিনিময়ের মাধ্যমেই করিডরের সমস্যা সমাধান হবে। তা হল না।’ বর্তমানে তিনবিঘা করিডর দিয়ে দহগ্রাম-আঙ্গরপোতার মানুষ অবাধে বাংলাদেশে যাতায়াত করতে পারে।
১৯৯২ সালে ভারতের মেখলিগঞ্জের কুচলিবাড়ি এলাকায় তিনবিঘা করিডর করা হয়। ভারতের মধ্যে থাকা বাংলাদেশি ছিটমহল দহগ্রাম-আঙ্গরপোতার সঙ্গে বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগের জন্য চুক্তি করে তিনবিঘা করিডর খুলে দেওয়া হয়। তিনবিঘা করিডর চালুর বিরোধিতায় কুচলিবাড়ি উত্তাল হয়ে ওঠে। ফরওয়ার্ড ব্লক ও বিজেপি প্রতিবাদ আন্দোলন করে। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ২ জন আন্দোলনকারীর মৃত্যুও হয়। ওই দিনটি শহীদ দিবস হিসেবে পালন করেন স্থানীয় বেশ কয়েকটি সংগঠন। প্রথমে এক ঘণ্টা অন্তর করিডর খোলা রাখার কথা থাকলেও পরে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা তা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী