বুধবার, ২০ মার্চ ২০১৩, বিকাল ০৫:১৬
দিনাজপুরের পুলিশ সুপার দেবদাস ভট্টাচার্য জানান, বুধবার বিকেল সাড়ে ৩ টায় ঘোড়াঘাট উপজেলার ওসমানপুর এলাকা থেকে জেলা জামায়াতের সংগঠক প্রভাষক সাজ্জাদ হোসেন (৩৫) ও তার সহযোগী জামায়াতের রোকন লাল মিয়া (৪০) কে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনার পর দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের ঘোড়াঘাট উপজেলার রানীগঞ্জ বাজারে জামায়াত-শিবির শত শত নেতাকর্মীরা লোহার রড, লাঠিসহ রাস্তায় বেরিকেট দিয়ে যানবাহন ভাংচুর শুরু করে। ওই স্থানে ঢাকাগামী হানিফ, নাবিল, শ্যামলী, বাবলু, রাহবার, সালমা, রোজিনা কোচসহ ২৫টি যানবাহন ভাংচুর করে এবং রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। ক্ষণিকের মধ্যে লোকজন দোকান-পাট বন্ধ করে ছুটাছুটি করতে থাকে। জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন যানবাহনে এসে সমবেত হয় এবং সরকার বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল ও ভাংচুর লুটপাট শুরু করে। ওই রাস্তায় চলাচল-রত যানবাহনগুলো নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া থেকে ডুগডুগি হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে ডুগডুগি বাজার, বলাহার বাজার এবং ওসমানপুর বাজারে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা কমপক্ষে ১৫টি যানবাহন ভাংচুর করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফুলবাড়ী ৪০ বিজিবি তলব করা হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টা থেকে ঘটনাস্থলে বিজিবি ও র্যাব সদস্যদের টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে। এই ঘটনায় কোচ ও যাত্রীবাহী বাসের প্রায় শতাধিক যাত্রী এবং পথচারী আহত হয়। ঘোড়াঘাট থানার অফিসার্স ইন-চার্জ এবিএম জাহিদুল ইসলাম জানান, আটক সাজ্জাদ দিনাজপুর শহর, ও জেলার রানীরবন্দর ও ঘোড়াঘাট এলাকায় একাধিক সরকার বিরোধী মূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার গ্রেফতার করা হয়। তাকে গ্রেফতারের পর আতংক সৃষ্টি করতে স্থানীয় এবং বহিরাগত জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা জানমালের ক্ষতিসাধন ও ভীতি সৃষ্টি করতে এ ধরনের কার্যক্রম চালাচ্ছে।
দিনাজপুরের পুলিশ সুপার দেবদাস ভট্টাচার্য জানান, বুধবার বিকেল সাড়ে ৩ টায় ঘোড়াঘাট উপজেলার ওসমানপুর এলাকা থেকে জেলা জামায়াতের সংগঠক প্রভাষক সাজ্জাদ হোসেন (৩৫) ও তার সহযোগী জামায়াতের রোকন লাল মিয়া (৪০) কে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনার পর দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের ঘোড়াঘাট উপজেলার রানীগঞ্জ বাজারে জামায়াত-শিবির শত শত নেতাকর্মীরা লোহার রড, লাঠিসহ রাস্তায় বেরিকেট দিয়ে যানবাহন ভাংচুর শুরু করে। ওই স্থানে ঢাকাগামী হানিফ, নাবিল, শ্যামলী, বাবলু, রাহবার, সালমা, রোজিনা কোচসহ ২৫টি যানবাহন ভাংচুর করে এবং রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। ক্ষণিকের মধ্যে লোকজন দোকান-পাট বন্ধ করে ছুটাছুটি করতে থাকে। জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন যানবাহনে এসে সমবেত হয় এবং সরকার বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল ও ভাংচুর লুটপাট শুরু করে। ওই রাস্তায় চলাচল-রত যানবাহনগুলো নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া থেকে ডুগডুগি হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে ডুগডুগি বাজার, বলাহার বাজার এবং ওসমানপুর বাজারে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা কমপক্ষে ১৫টি যানবাহন ভাংচুর করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফুলবাড়ী ৪০ বিজিবি তলব করা হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টা থেকে ঘটনাস্থলে বিজিবি ও র্যাব সদস্যদের টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে। এই ঘটনায় কোচ ও যাত্রীবাহী বাসের প্রায় শতাধিক যাত্রী এবং পথচারী আহত হয়।
ঘোড়াঘাট থানার অফিসার্স ইন-চার্জ এবিএম জাহিদুল ইসলাম জানান, আটক সাজ্জাদ দিনাজপুর শহর, ও জেলার রানীরবন্দর ও ঘোড়াঘাট এলাকায় একাধিক সরকার বিরোধী মূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার গ্রেফতার করা হয়। তাকে গ্রেফতারের পর আতংক সৃষ্টি করতে স্থানীয় এবং বহিরাগত জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা জানমালের ক্ষতিসাধন ও ভীতি সৃষ্টি করতে এ ধরনের কার্যক্রম চালাচ্ছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম