সোমবার, ১৫ জুন ২০১৫, রাত ১০:৫৫
[caption id="attachment_64313" align="alignleft" width="600"] ফাইল ছবি[/caption] স্টাফ রিপোর্টার: যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের আপিলের রায়কে কেন্দ্র করে নাশকতা এড়াতে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে জামায়াত অধ্যুষিত এলাকা রংপুরকে। এজন্য পোশাকধারী পুলিশ ছাড়াও সাদা পোশাকের পুলিশ এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। পুলিশের একাধিক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। রংপুরের বিজিবি-৭ ব্যাটালিয়ানের সিও এম এ মুহিত জানান, যে কোনো নাশকতা ঠেকাতে র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি ৩ প্লাটুন বিজিবি মাঠে কাজ করবে। এর আগে জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার রায়কে কেন্দ্র করে ব্যাপক সহিংসতা হয়েছে রংপুরের মিঠাপুকুরে। সে সময় পুলিশ-জামায়াতের সংঘর্ষে সাতজন নিহত হন। এছাড়াও বিরোধী জোটের হরতাল অবরোধে পেট্রল বোমায় ছয় জন নিহত হন। পুলিশ বলছে, এসব ঘটনার জন্য জামায়াত-শিবির দায়ী। এছাড়া গত ৫ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে সহিংসতা করার সময় পুলিশের গুলিতে রংপুরের পীরগাছায় দুই জামায়াত কর্মী নিহতের পাশাপাশি এক পুলিশ সদস্য নিহত হন। একটি সূত্র জানিয়েছে, এসব ঘটনায় জামায়াত অধ্যুষিত এলাকা বলে পরিচিত রংপুরকে ঘিরেই আলাদা টেনশনে থাকে রংপুরের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যদিও জামায়াত-শিবিরের আগের সেই শক্তি নেই। তারপরেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অনেক সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। পুলিশের একটি সূত্র জানায়, মুজাহিদের রায়কে কেন্দ্র করে রংপুরের মিঠাপুকুর, পীরগাছা, পাগলাপীর, হাজিরহাট, রংপুরের সাতমাথা, আদর্শ পাড়া, কলেজরোডসহ কয়েকটি স্থানকে এরই মধ্যে স্পেশাল নজরদারিতে রাখা হয়েছে। এসব এলাকা ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় বাড়ানো হয়েছে পুলিশি টহল। রংপুর সহকারী সিনিয়র পুলিশ সুপার হুমায়ুর কবীর জানান, রংপুরের পরিস্থিতি ভালো রয়েছে। যে কোনো নাশকতা ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহীনির সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার: যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের আপিলের রায়কে কেন্দ্র করে নাশকতা এড়াতে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে জামায়াত অধ্যুষিত এলাকা রংপুরকে। এজন্য পোশাকধারী পুলিশ ছাড়াও সাদা পোশাকের পুলিশ এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। পুলিশের একাধিক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। রংপুরের বিজিবি-৭ ব্যাটালিয়ানের সিও এম এ মুহিত জানান, যে কোনো নাশকতা ঠেকাতে র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি ৩ প্লাটুন বিজিবি মাঠে কাজ করবে। এর আগে জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার রায়কে কেন্দ্র করে ব্যাপক সহিংসতা হয়েছে রংপুরের মিঠাপুকুরে। সে সময় পুলিশ-জামায়াতের সংঘর্ষে সাতজন নিহত হন। এছাড়াও বিরোধী জোটের হরতাল অবরোধে পেট্রল বোমায় ছয় জন নিহত হন। পুলিশ বলছে, এসব ঘটনার জন্য জামায়াত-শিবির দায়ী। এছাড়া গত ৫ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে সহিংসতা করার সময় পুলিশের গুলিতে রংপুরের পীরগাছায় দুই জামায়াত কর্মী নিহতের পাশাপাশি এক পুলিশ সদস্য নিহত হন। একটি সূত্র জানিয়েছে, এসব ঘটনায় জামায়াত অধ্যুষিত এলাকা বলে পরিচিত রংপুরকে ঘিরেই আলাদা টেনশনে থাকে রংপুরের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। যদিও জামায়াত-শিবিরের আগের সেই শক্তি নেই। তারপরেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অনেক সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। পুলিশের একটি সূত্র জানায়, মুজাহিদের রায়কে কেন্দ্র করে রংপুরের মিঠাপুকুর, পীরগাছা, পাগলাপীর, হাজিরহাট, রংপুরের সাতমাথা, আদর্শ পাড়া, কলেজরোডসহ কয়েকটি স্থানকে এরই মধ্যে স্পেশাল নজরদারিতে রাখা হয়েছে। এসব এলাকা ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় বাড়ানো হয়েছে পুলিশি টহল। রংপুর সহকারী সিনিয়র পুলিশ সুপার হুমায়ুর কবীর জানান, রংপুরের পরিস্থিতি ভালো রয়েছে। যে কোনো নাশকতা ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহীনির সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার