মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০১৩, বিকাল ০৫:০৪
দিবসের সূচনায় রাত ১২টা ১মিনিটে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা স্মৃতি অম্লানে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, জেলা পরিষদের প্রশাসক এ্যাড মমদাজুল হক, পৌরসভা মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, আওয়ামী লীগ, জাতীয়পার্টি, বিএনপি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন। এছাড়াও সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারী বেসরকারী ভবন সমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল ৮টায় নীলফামারী স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসক আব্দুল মজিদ আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং বিভিন্ন সংগঠনের সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। বীর-মুক্তিযোদ্ধা ও বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের ক্রীড়ানুষ্ঠান হয়েছে একই স্থানে। কুচকাওয়াজে শেষে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা ডিসপ্লে প্রদর্শন করে। ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য প্রামাণ্য চলচিত্র প্রদর্শন, জেলখানা, হাসপাতাল, এতিমখানা সহ ভবঘুরে প্রতিষ্ঠানগুলোতে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন ছাড়াও জাতির শান্তির সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে মসজিদে মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং মন্দির, প্যাগোডা, গির্জাসহ অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা, মহিলা ও শিশুদের নিয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় দিনের অন্যান্য কর্মসূচীতে। বিকালে হা-ডু-ডু খেলা (পৌরসভা বনাম উপজেলা পরিষদ) অনুষ্ঠিত হয়। বিকালে স্থানীয় শিল্পকলা অডিটোরিয়ামে সুখী,সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের লে ডিজিটাল প্রযুক্তির সার্বজনীন ব্যবহার শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া টিআইবির সনাক স্থানীয় শহীদ মিনারে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। জেলার ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরীগঞ্জ ও সৈয়দপুর উপজেলায় দিবসটি পালনের খবর পাওয়া গেছে।
দিবসের সূচনায় রাত ১২টা ১মিনিটে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা স্মৃতি অম্লানে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, জেলা পরিষদের প্রশাসক এ্যাড মমদাজুল হক, পৌরসভা মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, আওয়ামী লীগ, জাতীয়পার্টি, বিএনপি সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন।
এছাড়াও সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারী বেসরকারী ভবন সমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল ৮টায় নীলফামারী স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসক আব্দুল মজিদ আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং বিভিন্ন সংগঠনের সমাবেশ ও কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। বীর-মুক্তিযোদ্ধা ও বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের ক্রীড়ানুষ্ঠান হয়েছে একই স্থানে। কুচকাওয়াজে শেষে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা ডিসপ্লে প্রদর্শন করে। ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য প্রামাণ্য চলচিত্র প্রদর্শন, জেলখানা, হাসপাতাল, এতিমখানা সহ ভবঘুরে প্রতিষ্ঠানগুলোতে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন ছাড়াও জাতির শান্তির সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে মসজিদে মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং মন্দির, প্যাগোডা, গির্জাসহ অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা, মহিলা ও শিশুদের নিয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় দিনের অন্যান্য কর্মসূচীতে। বিকালে হা-ডু-ডু খেলা (পৌরসভা বনাম উপজেলা পরিষদ) অনুষ্ঠিত হয়। বিকালে স্থানীয় শিল্পকলা অডিটোরিয়ামে সুখী,সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের লে ডিজিটাল প্রযুক্তির সার্বজনীন ব্যবহার শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এ ছাড়া টিআইবির সনাক স্থানীয় শহীদ মিনারে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। জেলার ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, কিশোরীগঞ্জ ও সৈয়দপুর উপজেলায় দিবসটি পালনের খবর পাওয়া গেছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম