শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫, রাত ০৮:৩৭
[caption id="attachment_32580" align="alignleft" width="400"] ফাইল ছবি[/caption] ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৪ সেপ্টেম্বর॥ নদীতে গোসল করতে গিয়ে স্রোতেতের টানে নিখোঁজ হওয়া সুমন(১২) নামের এক শিশুর লাশ ঘটনার ২৪ ঘন্টা পর শুক্রবার বিকালে উদ্ধার করা হয়েছে। এলাকাবাসী জানায় বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টার দিকে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়াডের নয়নখাল গ্রামের দিন মজুর জোনাব আলী পুত্র সুমন ও তার দুই বন্ধু একই গ্রামের মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে জাহাঙ্গির মিয়া (১২) ও আব্দুল মজিদের ছেলে খায়রুল ইসলাম(১৩) এবং সুমনদের বাড়িতে বেড়াতে আসা ভাগিনা রফিক(৮) বাড়ির অদুরে যমুনেশ্বরী নদীতে গোসল করে যায়। সুমনের ভাগিনা নদীর ধারে বসে থাকলেও সুমন ও তার দুই বন্ধু নদীতে গোসল করতে নামে। কয়েক দিনে ধরে ভারী বর্ষন ও উজানের ঢলে নদীতে প্রচন্ড স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে। সেই স্রোতে সুমন ভেসে গিয়ে নিখোঁজ হলেও তার অপর দুই বন্ধু স্রোতের সাথে যুদ্ধ করে নিজেদের রক্ষা করে নদীর তীরে উঠে আসে। তারা দুইজনেই অসুস্থ্য হয়ে পড়ায় তাদের উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদিকে ঘটনার পর থেকে গ্রামের শতশত মানুষজন নদীতে নিখোঁজ সুমনকে উদ্ধারে তল্লাশী চালাতে থাকে । এরপর খবর দিয়ে নিয়ে আসা হয় রংপুর থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরী দলকে। তারাও নদীতে তল্লাশী চালিয়ে ব্যর্থ হয়ে রাতে ফিরে যায়। শুক্রবার সকাল থেকে গ্রামবাসী নদীতে পুনরায় তল্লাশী চালালে ঘটনাস্থল থেকে চার কিলোমিটার নদীর অদুরে ভাটিতে বিকাল ৪টায় সুমনের লাশ উদ্ধার করে। কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি মোস্তাফিজার রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৪ সেপ্টেম্বর॥ নদীতে গোসল করতে গিয়ে স্রোতেতের টানে নিখোঁজ হওয়া সুমন(১২) নামের এক শিশুর লাশ ঘটনার ২৪ ঘন্টা পর শুক্রবার বিকালে উদ্ধার করা হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায় বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টার দিকে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়াডের নয়নখাল গ্রামের দিন মজুর জোনাব আলী পুত্র সুমন ও তার দুই বন্ধু একই গ্রামের মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে জাহাঙ্গির মিয়া (১২) ও আব্দুল মজিদের ছেলে খায়রুল ইসলাম(১৩) এবং সুমনদের বাড়িতে বেড়াতে আসা ভাগিনা রফিক(৮) বাড়ির অদুরে যমুনেশ্বরী নদীতে গোসল করে যায়। সুমনের ভাগিনা নদীর ধারে বসে থাকলেও সুমন ও তার দুই বন্ধু নদীতে গোসল করতে নামে। কয়েক দিনে ধরে ভারী বর্ষন ও উজানের ঢলে নদীতে প্রচন্ড স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে। সেই স্রোতে সুমন ভেসে গিয়ে নিখোঁজ হলেও তার অপর দুই বন্ধু স্রোতের সাথে যুদ্ধ করে নিজেদের রক্ষা করে নদীর তীরে উঠে আসে। তারা দুইজনেই অসুস্থ্য হয়ে পড়ায় তাদের উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে ঘটনার পর থেকে গ্রামের শতশত মানুষজন নদীতে নিখোঁজ সুমনকে উদ্ধারে তল্লাশী চালাতে থাকে । এরপর খবর দিয়ে নিয়ে আসা হয় রংপুর থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরী দলকে। তারাও নদীতে তল্লাশী চালিয়ে ব্যর্থ হয়ে রাতে ফিরে যায়। শুক্রবার সকাল থেকে গ্রামবাসী নদীতে পুনরায় তল্লাশী চালালে ঘটনাস্থল থেকে চার কিলোমিটার নদীর অদুরে ভাটিতে বিকাল ৪টায় সুমনের লাশ উদ্ধার করে।
কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি মোস্তাফিজার রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার