রবিবার সকাল থেকেই নীলফামারী বিভিন্ন জায়গা থেকে ঢাকঢোল বাজিয়ে গান পরিবেশন আর নৃত্য করতে করতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো একটি বর্ণাঢ্য র্যালী শহর প্রদক্ষিণ করে। র্যালীতে জেলা প্রশাসক আব্দুল মজিদ, পুলিশ সুপার আলমগীর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এসএএম রফিকুন্নবী উপস্থিত ছিল। র্যালী শেষে কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ চত্বরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানে আয়োজন করা হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান ও নাটিকা।
জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শোভাযাত্রা ছাড়াও স্কুল চত্বরে গ্রামীণ মেলা, আলোচনা সভা, বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, পান্তা ইলিশের আসর, বর্ষবরণ, গুণীজন সংবর্ধনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
সকাল দশটার সময় পুলিশ প্রশাসনের উদ্যোগে পুলিশ সুপারের কার্যালয় চত্বরে বাংলা বর্ষ বরণে পান্তা ইলিশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলে বিকাল পর্যন্ত। এছাড়াও দিবসটি পালনে নীলফামারী সরকারী কলেজ, সরকারী মহিলা কলেজ, টাউন ক্লাব, বন্ধু-গোষ্ঠী, ফিরোজ সাঁই স্মৃতি-সংঘ, সবুজ সংঘ, মড়াল সংঘ সহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, ক্লাব, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এনজিও নানা কর্মসূচীর পালন করে। এ ছাড়ার অন্যান্য সৈয়দপুর, ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা ও কিশেরীগঞ্চ উপজেলায় এই দিবসটি পালন করার খবর পাওয়া গেছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) এসএএম রফিকুন্নবী জানান, শোভাযাত্রা, গ্রামীণ মেলা, বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, পান্তা ইলিশের আসর, বর্ষবরণ, প্রভাতী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, গুণীজন সংবর্ধনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার ছাড়াও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে দিনব্যপি।
