আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

দা-বঁটি তৈরিতে ব্যস্ত নওগাঁর কামাররা

শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫, দুপুর ০২:১৯

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে এখন ধামইরহাটের কামাররা ব্যস্ত দা, বঁটি, ছুরি তৈরিতে। কোরবানির পশু জবাই ও মাংস টুকরো করতে ধারালো অস্ত্রই একমাত্র ভরসা। এজন্য এগুলো তৈরি এবং পুরোনোগুলোতে শান দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কারিগরেরা। কাজের ধুম পড়েছে ধামইরহাট উপজেলার প্রতিটি কামারের দোকানে। দিন-রাত পরিশ্রম করছেন শ্রমিকরা। অথচ বছরের অধিকাংশ সময়ই এ শিল্পের লোকজন বলতে গেলে প্রায় বেকার সময় কাটান। সরেজমিন উপজেলার কামারদের খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চাপাতি, দা, বঁটি, চাকু তৈরি এবং পুরোনো অস্ত্রে শান দিতে তারা এখন দারুণ ব্যস্ত। তবে বছরের প্রায় সময় কাজ না থাকায় এখানকার অনেকেই এ পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় মনোনিবেশ করেছেন। ধামইরহাটের কামার শিল্প অনেক পুরোনো। সময়ের বিবর্তনে কাজের চাহিদা না থাকায় এ পেশা ত্যাগ করছেন অনেককেই। এ শিল্পের প্রধান উপকরণ লোহা, ইস্পাত ও কয়লা। বর্তমানে কয়লার দাম বেড়ে যাওয়ায় কামাররা এখন অর্থসংকটে ভুগছেন। প্রতিবছর কোরবানির ঈদের মৌসুমে কামারদের ব্যবসা হয়। আগে ৪০-৫০ টাকায় এক বস্তা কাঠের কয়লা পাওয়া যেত। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০০-১২০ টাকায়। কামার শিল্পের কারিগর ও পাইকাররা জানান, প্রতিবছর ঈদের মৌসুমেই যত কেনাবেচার ধুম। আর এ থেকে অর্জিত টাকায় সারা বছর খোরাক জোগায়। অপরদিকে দা, বঁটি, ছোরা, চাকুর পাশাপাশি গোশত বানানোর জন্য গাছের গুঁড়ির চাহিদাও ব্যাপক। করাতকলগুলোতে গুঁড়ি কিনতে অনেকে এখনই ভিড় জমাতে শুরু করেছেন। ৫০ থেকে ২০০ টাকায় মিলছে এসব গুঁড়ি। ধামইরহাট উপজেলার কামার নিরজ্জন বলেন, ‘ঈদ এলেই আমাদের কাজ বাড়ে। তারপর আর কাজ হয় না বললেই চলে।’

মন্তব্য করুন


 

Link copied