সোমবার, ৫ অক্টোবর ২০১৫, বিকাল ০৬:৩৭
উপজেলা শিক্ষা অফিসের পক্ষপাতমূলক আচরণে দুই মাস ধরে বিদ্যালয়টির শিক্ষা কার্যক্রমে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে, কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দক্ষিণ সাদুল্যা ২নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। প্রত্যক্ষদর্শী ও ছাত্র অভিভাবক সুত্রে জানা গেছে, গত ২৯ আগষ্ট বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির অভিভাবক সদস্য মোছাঃ রেপুনা বেগম বন্যা চলাকালীন শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রিদের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি দেখতে গেলে সহকারি শিক্ষক নাজমা খাতুন অতর্কিত তাকে ডাষ্টার ও পায়ের সেন্ডেল দিয়ে শারিরিকভাবে লাঞ্চিত করে। বিষয়টি জানাজানি হলে অভিভাবক মহলে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাটি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে লিখিতভাবে জানানো হলেও রহস্যজনক কারনে তিনি নিরব থাকেন। ঐ বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম অবহেলিত এলাকার শিশুদের মান সম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে ব্যবস্থাপনা কমিটির সহযোগীতায় বিদ্যালয় পরিচালনা করে আসছিল। এ কারনে তিনি সহকারি শিক্ষকদের বিদ্যালয়ে যথা সময়ে আগমন, প্রস্থান ও পাঠদানের ব্যাপারে সরকারি নিয়ম-কানুন প্রতিপালনের নির্দেশ দেন। এতে বাদসাধেন অধিকাংশ দিন বিলম্বে আসা সহকারি শিক্ষক নাজমা খাতুন, হালিমা খাতুন ও মোজাম্মেল হক। তারা প্রধান শিক্ষককে বদলীর গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হন। মিশন বাস্তবায়নে পরিকল্পিতভাবে স্থানীয় কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল যুবককে দিয়ে ঐ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কাল্পনিক অভিযোগ তুলে অপদস্ত করেন। এরপর তারা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে ম্যানেজে নিয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর তড়িঘড়ি বদলীর সুপারিশসহ একটি ভূয়া তদন্ত প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর প্রেরণ করেন। এর প্রেক্ষিতে তাকে বদলি করা হলে বিষয়টি বিধি বহির্ভূত হওয়ায় ঐ বদলী আদেশ অকার্যকর হয়। এদিকে, প্রধান শিক্ষককে বদলী ও অভিভাবক সদস্যকে মারপিঠের ঘটনায় স্থানীয় শিক্ষা বিভাগের পক্ষপাতমূলক আচরণে অভিভাবক মহলে তোলপাড় শুরু হয়। এ অবস্থায় গত ৯ সেপ্টেম্বর বিদ্যালয়টির ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরাসহ প্রায় শতাধিক অভিভাবক উপজেলা চত্বরে এসে মানববন্ধন করে প্রধান শিক্ষকের বদলী বাতিল ও ষড়যন্ত্রে সাথে জড়িত সহকারি শিক্ষিকদের বিচার দাবি করেন। এদিকে, বিদ্যালয়টিতে ২ মাসেরও বেশী সময় ধরে অচলাবস্থা চললেও সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের এটিও হরে কৃষ্ণ রায় এখন পর্যন্ত সড়েজমিন পরিদর্শনে যাননি। এমনকি তিনি সহকারি শিক্ষকদের অনুপস্থিত দিবস গুলোকে নিয়মিত ছুটির তালিকায় দেখাতে প্রধান শিক্ষককে চাপ প্রয়োগ করে থাকেন বলে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ফরমান আলী জানান। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম তৈফিকুর রহমান এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঐ বিদ্যালয়ের ব্যাপারে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান।
উপজেলা শিক্ষা অফিসের পক্ষপাতমূলক আচরণে দুই মাস ধরে বিদ্যালয়টির শিক্ষা কার্যক্রমে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে, কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দক্ষিণ সাদুল্যা ২নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ছাত্র অভিভাবক সুত্রে জানা গেছে, গত ২৯ আগষ্ট বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির অভিভাবক সদস্য মোছাঃ রেপুনা বেগম বন্যা চলাকালীন শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রিদের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি দেখতে গেলে সহকারি শিক্ষক নাজমা খাতুন অতর্কিত তাকে ডাষ্টার ও পায়ের সেন্ডেল দিয়ে শারিরিকভাবে লাঞ্চিত করে। বিষয়টি জানাজানি হলে অভিভাবক মহলে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাটি উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে লিখিতভাবে জানানো হলেও রহস্যজনক কারনে তিনি নিরব থাকেন। ঐ বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম অবহেলিত এলাকার শিশুদের মান সম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে ব্যবস্থাপনা কমিটির সহযোগীতায় বিদ্যালয় পরিচালনা করে আসছিল। এ কারনে তিনি সহকারি শিক্ষকদের বিদ্যালয়ে যথা সময়ে আগমন, প্রস্থান ও পাঠদানের ব্যাপারে সরকারি নিয়ম-কানুন প্রতিপালনের নির্দেশ দেন। এতে বাদসাধেন অধিকাংশ দিন বিলম্বে আসা সহকারি শিক্ষক নাজমা খাতুন, হালিমা খাতুন ও মোজাম্মেল হক। তারা প্রধান শিক্ষককে বদলীর গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হন। মিশন বাস্তবায়নে পরিকল্পিতভাবে স্থানীয় কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল যুবককে দিয়ে ঐ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কাল্পনিক অভিযোগ তুলে অপদস্ত করেন। এরপর তারা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে ম্যানেজে নিয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর তড়িঘড়ি বদলীর সুপারিশসহ একটি ভূয়া তদন্ত প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর প্রেরণ করেন। এর প্রেক্ষিতে তাকে বদলি করা হলে বিষয়টি বিধি বহির্ভূত হওয়ায় ঐ বদলী আদেশ অকার্যকর হয়। এদিকে, প্রধান শিক্ষককে বদলী ও অভিভাবক সদস্যকে মারপিঠের ঘটনায় স্থানীয় শিক্ষা বিভাগের পক্ষপাতমূলক আচরণে অভিভাবক মহলে তোলপাড় শুরু হয়। এ অবস্থায় গত ৯ সেপ্টেম্বর বিদ্যালয়টির ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরাসহ প্রায় শতাধিক অভিভাবক উপজেলা চত্বরে এসে মানববন্ধন করে প্রধান শিক্ষকের বদলী বাতিল ও ষড়যন্ত্রে সাথে জড়িত সহকারি শিক্ষিকদের বিচার দাবি করেন।
এদিকে, বিদ্যালয়টিতে ২ মাসেরও বেশী সময় ধরে অচলাবস্থা চললেও সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের এটিও হরে কৃষ্ণ রায় এখন পর্যন্ত সড়েজমিন পরিদর্শনে যাননি। এমনকি তিনি সহকারি শিক্ষকদের অনুপস্থিত দিবস গুলোকে নিয়মিত ছুটির তালিকায় দেখাতে প্রধান শিক্ষককে চাপ প্রয়োগ করে থাকেন বলে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ফরমান আলী জানান।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম তৈফিকুর রহমান এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঐ বিদ্যালয়ের ব্যাপারে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
আরও ৩ দিনের জন্য হিট অ্যালার্ট জারি
হিট অ্যালার্টে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ল, খোলা তেলে সুখবর
বৃষ্টির আভাস নেই, রাতে বাড়বে গরম