রবিবার, ১১ অক্টোবর ২০১৫, বিকাল ০৫:৪৮
পাবনা আমলী আদালত-২ এর বিচারক রেজাউল করিম রবিবার দুপুরে শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিমান কুমার দাশ জানান, মামলার তদন্তের স্বার্থে গ্রেফতার চারজনের অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৮ অক্টোবর আদালতের কাছে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু ওবায়েদ এ রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক। রিমান্ডে নেওয়া চারজন হলেন- উপজেলার যুক্তিতলা গ্রামের মৃত মোহাম্মদ হোসেন ওরফে গেদুর ছেলে খোকন হোসেন (৩২), বাঘইল পশ্চিমপাড়া গ্রামের জহির উদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে জনি প্রামাণিক (২১), ঠাকুরপাড়া গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে মাসুদ রানা (২৫) ও পাকশী বাবুপাড়া গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে সেতু হোসেন (২৬)। এর আগে ৭ অক্টোবর রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তাদের আটক করে পুলিশ। এরপর হত্যা মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়। পাকশী পুলিশ ফাঁড়ির এটিএসআই সুজাউল ইসলামকে ৪ অক্টোবর রাতের কোনো এক সময় হাত-পা, মুখ বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। পরদিন সকালে পাকশী পেপার মিলস কলোনি সংলগ্ন হলুদক্ষেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত সুজাউল ইসলাম বগুড়া সদর উপজেলার শেখপাড়া এলাকার আবুল কাশেম প্রামাণিকের ছেলে। এক বছর আগে পাকশী পুলিশ ফাঁড়িতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। এ ঘটনায় পাকশী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই রেজাউল করিম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পাবনা আমলী আদালত-২ এর বিচারক রেজাউল করিম রবিবার দুপুরে শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিমান কুমার দাশ জানান, মামলার তদন্তের স্বার্থে গ্রেফতার চারজনের অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৮ অক্টোবর আদালতের কাছে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু ওবায়েদ এ রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক।
রিমান্ডে নেওয়া চারজন হলেন- উপজেলার যুক্তিতলা গ্রামের মৃত মোহাম্মদ হোসেন ওরফে গেদুর ছেলে খোকন হোসেন (৩২), বাঘইল পশ্চিমপাড়া গ্রামের জহির উদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে জনি প্রামাণিক (২১), ঠাকুরপাড়া গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে মাসুদ রানা (২৫) ও পাকশী বাবুপাড়া গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে সেতু হোসেন (২৬)। এর আগে ৭ অক্টোবর রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তাদের আটক করে পুলিশ। এরপর হত্যা মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়।
পাকশী পুলিশ ফাঁড়ির এটিএসআই সুজাউল ইসলামকে ৪ অক্টোবর রাতের কোনো এক সময় হাত-পা, মুখ বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। পরদিন সকালে পাকশী পেপার মিলস কলোনি সংলগ্ন হলুদক্ষেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত সুজাউল ইসলাম বগুড়া সদর উপজেলার শেখপাড়া এলাকার আবুল কাশেম প্রামাণিকের ছেলে। এক বছর আগে পাকশী পুলিশ ফাঁড়িতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।
এ ঘটনায় পাকশী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই রেজাউল করিম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম