মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর ২০১৫, সকাল ০৯:৫৩
সোমবার দুপুরে ওই শিশুকে মহানগরীর মেহেরচন্ডি কড়াইতলা এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় তার সৎ মা শ্যামলীকে পুলিশ গ্রেফতার করে। শিশু মীমের মা তিশা জানান, গত শনিবার তার মেয়ে শিশু মাবিয়া ইসলাম মীমকে বাবার কাছে নিয়ে যাওয়ার নাম করে বাড়ি থেকে পুঠিয়া থানার জামিরায় নিয়ে যায়। কিন্তু পরিবারের লোকজন বাবার বাড়িতে খোঁজ করে তাকে না পেয়ে প্রাথমিকভাবে ধারণা করেন সৎ মা তাকে অপহরণ করেছেন। এ সময় শ্যামলীকে ফোন দেয়া হলে তিনি মীমকে নিয়ে আসার কথা অস্বীকার করেন। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে নবদিগন্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থাকে অভিযোগ দেয়া হয়। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ওই সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রাজিয়া সুলতানা মীমের সৎ মা শ্যামলীকে ফোন করা হলে প্রথমে তিনি শিশুকে নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন। পরে বলেন শিশুকে নিতে হলে ৫০ হাজার টাকা লাগবে। আর এই নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে তার শিশুকেও অপহরণ করা হবে বলে হুমকি দেন। পরে অবস্থা বেগতিক দেখে ওই সংস্থার পরিচালক রাজিয়া সুলতানা শিশু মীমের মা তিশাকে দিয়ে বোয়ালিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করান। পরে পুলিশ শিশুকে উদ্ধারে মাঠে নামে। পরে গতকাল সোমবার দুপুরে অপহরণকারী শ্যামলী শিশু মীমকে নিয়ে মহানগরীর মেহেরচন্ডি এলাকা দিয়ে যাওয়ার পথে এলাকাবাসী তাকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ সময় তার মাকে খবর দেয়া হলে তারা থানায় আসেন। রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সহকারী কমিশনার সুশান্ত চন্দ্র রায় জানান, পুঠিয়া থানাপুলিশের উপস্থিতে পরে শিশুটিকে বিকেলে তার মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া মীমের সৎ মা শ্যামলীর বিরুদ্ধে আইনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
সোমবার দুপুরে ওই শিশুকে মহানগরীর মেহেরচন্ডি কড়াইতলা এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় তার সৎ মা শ্যামলীকে পুলিশ গ্রেফতার করে। শিশু মীমের মা তিশা জানান, গত শনিবার তার মেয়ে শিশু মাবিয়া ইসলাম মীমকে বাবার কাছে নিয়ে যাওয়ার নাম করে বাড়ি থেকে পুঠিয়া থানার জামিরায় নিয়ে যায়। কিন্তু পরিবারের লোকজন বাবার বাড়িতে খোঁজ করে তাকে না পেয়ে প্রাথমিকভাবে ধারণা করেন সৎ মা তাকে অপহরণ করেছেন। এ সময় শ্যামলীকে ফোন দেয়া হলে তিনি মীমকে নিয়ে আসার কথা অস্বীকার করেন। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে নবদিগন্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থাকে অভিযোগ দেয়া হয়। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ওই সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রাজিয়া সুলতানা মীমের সৎ মা শ্যামলীকে ফোন করা হলে প্রথমে তিনি শিশুকে নেয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন। পরে বলেন শিশুকে নিতে হলে ৫০ হাজার টাকা লাগবে। আর এই নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে তার শিশুকেও অপহরণ করা হবে বলে হুমকি দেন। পরে অবস্থা বেগতিক দেখে ওই সংস্থার পরিচালক রাজিয়া সুলতানা শিশু মীমের মা তিশাকে দিয়ে বোয়ালিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করান। পরে পুলিশ শিশুকে উদ্ধারে মাঠে নামে।
পরে গতকাল সোমবার দুপুরে অপহরণকারী শ্যামলী শিশু মীমকে নিয়ে মহানগরীর মেহেরচন্ডি এলাকা দিয়ে যাওয়ার পথে এলাকাবাসী তাকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ সময় তার মাকে খবর দেয়া হলে তারা থানায় আসেন।
রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সহকারী কমিশনার সুশান্ত চন্দ্র রায় জানান, পুঠিয়া থানাপুলিশের উপস্থিতে পরে শিশুটিকে বিকেলে তার মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া মীমের সৎ মা শ্যামলীর বিরুদ্ধে আইনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম