সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৫, রাত ০৯:২১
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আমির হোসেন দীর্ঘদিন ধরে মোটর সাইকেলে যাত্রী পরিবহন করে আসছিল। অন্যদিনের মতো গত শুক্রবারও সকাল ১০ টার দিকে তার টিভিএস মেট্রো মোটর সাইকেল নিয়ে বাড়ী থেকে বেরিয়ে পার্শ্ববর্তি কামালখামার গ্রামের আমবাড়ী মোড়ে যায়। সেখানে ওয়াহেদ আলীর পুত্র হান্নান নামের এক যুবককে মোটর সাইকেলটি দিয়ে সে অন্যত্র চলে যায়। হান্নান রাত ৯ টার দিকে যথারীতি তার মোটর সাইকেলটি ঐ মোড়ে তাকে ফেরত দেয়। এরপর সেখান থেকে সে কোথায় গেছে তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারেনি। তবে হত্যাকান্ডের স্থান থেকে ২ কিঃমিটার পূর্ব দিকে মুন্সিবাড়ী নামক বাজারে রাত ২ টার দিকে অজ্ঞাত দুই যুবকসহ তাকে দেখা গেছে বলে ঐ বাজারের একটি সূত্র জানান। গত শনিবার দুপুরে গলা কাটা অবস্থায় তার লাশ পাওয়া গেলে দিনভর ঐ স্থানে কেউ লাশ সনাক্ত করতে না পারায় পুলিশ থানায় নিয়ে আসে। লোকমূখে লাশ পাওয়ার খবর শুনে পিতা সন্ধায় থানায় এসে পূত্রের লাশ সনাক্ত করেন। এসময় পরনে লুঙ্গি ও গেঞ্জি তার হলেও পরিহিত জ্যাকেটটি তার নয় বলে পিতা পুলিশকে জানান। পরিবারের দাবি, বেশ কিছুদিন থেকে পাশ্ববর্তি জানজায়গির গ্রামের ২ যুবক মোটরসাইকেলসহ তাকে নিয়ে রহস্যজনক ভাবে ঘোরাফেরা করতো। এ ব্যাপারে আমিরের পিতা ঐ ২ যুবককে সর্তক করেও দিয়েছিলেন। এরপরেও তারা নিবৃত হয়নি। অনেকের ধারনা , তার কোন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পেশাদার খুনিদের সহযোগীতায় তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে মোটর সাইকেলটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ২ বোন, ১ ভাইয়ের মধ্যে আমির হোসেন সবার ছোট। আড়াই বছর আগে সে বিয়ে করে। তার ৬ মাস বয়সি একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। এ ঘটনায় মৃত আমির হোসেনের স্ত্রী পলি বেগম গত ১৪ নভেম্বর বাদি হয়ে উলিপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা এস.আই ফজলুর রহমান জানান, ঘাতকদের ধরতে নিবিড়ভাবে অনুসন্ধান চলছে। অচিরেই রহস্য উদঘাটন করেত সক্ষম হবো।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আমির হোসেন দীর্ঘদিন ধরে মোটর সাইকেলে যাত্রী পরিবহন করে আসছিল। অন্যদিনের মতো গত শুক্রবারও সকাল ১০ টার দিকে তার টিভিএস মেট্রো মোটর সাইকেল নিয়ে বাড়ী থেকে বেরিয়ে পার্শ্ববর্তি কামালখামার গ্রামের আমবাড়ী মোড়ে যায়। সেখানে ওয়াহেদ আলীর পুত্র হান্নান নামের এক যুবককে মোটর সাইকেলটি দিয়ে সে অন্যত্র চলে যায়। হান্নান রাত ৯ টার দিকে যথারীতি তার মোটর সাইকেলটি ঐ মোড়ে তাকে ফেরত দেয়। এরপর সেখান থেকে সে কোথায় গেছে তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারেনি। তবে হত্যাকান্ডের স্থান থেকে ২ কিঃমিটার পূর্ব দিকে মুন্সিবাড়ী নামক বাজারে রাত ২ টার দিকে অজ্ঞাত দুই যুবকসহ তাকে দেখা গেছে বলে ঐ বাজারের একটি সূত্র জানান।
গত শনিবার দুপুরে গলা কাটা অবস্থায় তার লাশ পাওয়া গেলে দিনভর ঐ স্থানে কেউ লাশ সনাক্ত করতে না পারায় পুলিশ থানায় নিয়ে আসে। লোকমূখে লাশ পাওয়ার খবর শুনে পিতা সন্ধায় থানায় এসে পূত্রের লাশ সনাক্ত করেন। এসময় পরনে লুঙ্গি ও গেঞ্জি তার হলেও পরিহিত জ্যাকেটটি তার নয় বলে পিতা পুলিশকে জানান। পরিবারের দাবি, বেশ কিছুদিন থেকে পাশ্ববর্তি জানজায়গির গ্রামের ২ যুবক মোটরসাইকেলসহ তাকে নিয়ে রহস্যজনক ভাবে ঘোরাফেরা করতো।
এ ব্যাপারে আমিরের পিতা ঐ ২ যুবককে সর্তক করেও দিয়েছিলেন। এরপরেও তারা নিবৃত হয়নি। অনেকের ধারনা , তার কোন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পেশাদার খুনিদের সহযোগীতায় তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে মোটর সাইকেলটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ২ বোন, ১ ভাইয়ের মধ্যে আমির হোসেন সবার ছোট। আড়াই বছর আগে সে বিয়ে করে। তার ৬ মাস বয়সি একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। এ ঘটনায় মৃত আমির হোসেনের স্ত্রী পলি বেগম গত ১৪ নভেম্বর বাদি হয়ে উলিপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
তদন্তকারী কর্মকর্তা এস.আই ফজলুর রহমান জানান, ঘাতকদের ধরতে নিবিড়ভাবে অনুসন্ধান চলছে। অচিরেই রহস্য উদঘাটন করেত সক্ষম হবো।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম