শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০১৫, রাত ০৯:১২
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মুহম্মদ মিজানউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় শনিবার সন্ধ্যায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ভর্তি সংক্রান্ত সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী এ সভা বিকেল ৩টায় শুরু হয়ে সন্ধ্যায় শেষ হয়। সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য চৌধুরী সারওয়ার জাহান এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যদের সর্বসম্মতিতে ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বার অংশগ্রহণের সুযোগ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’ উপ-উপাচার্য আরও বলেন, ‘আগামী ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। ফলে আগামী ভর্তি পরীক্ষায় ২০১৬ সালে পাশ করা শিক্ষার্থীরাই শুধু অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আর যারা ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন তারা আর অংশ নিতে পারবেন না।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর আমজাদ হোসেন বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বার অংশগ্রহণের সুযোগ নিয়ে এর আগে ডিনস কমিটিতে আলোচনা হয়েছিল।’ সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘অনেক শিক্ষার্থী দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ নিয়ে অন্যের হয়ে পরীক্ষা দেন। এ ছাড়া এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে হাইকোর্টে করা রিট খারিজ হওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করা হয়। সার্বিক বিষয় চিন্তা করে একাডেমিক কাউন্সিলে সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ এর আগে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার অংশগ্রহণের সুযোগ বাতিল করা হয়। পরে এ নিয়ে ভর্তীচ্ছু শিক্ষার্থীরা আন্দোলনও করেন। ঢাবির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিটও করা হয়। পরে ২০১৫ সালের ৮ জুলাই আদালত ওই রিট খারিজ করে দেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ও দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সেুযোগ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মুহম্মদ মিজানউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় শনিবার সন্ধ্যায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ভর্তি সংক্রান্ত সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী এ সভা বিকেল ৩টায় শুরু হয়ে সন্ধ্যায় শেষ হয়।
সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য চৌধুরী সারওয়ার জাহান এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যদের সর্বসম্মতিতে ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বার অংশগ্রহণের সুযোগ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
উপ-উপাচার্য আরও বলেন, ‘আগামী ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। ফলে আগামী ভর্তি পরীক্ষায় ২০১৬ সালে পাশ করা শিক্ষার্থীরাই শুধু অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আর যারা ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন তারা আর অংশ নিতে পারবেন না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর আমজাদ হোসেন বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বার অংশগ্রহণের সুযোগ নিয়ে এর আগে ডিনস কমিটিতে আলোচনা হয়েছিল।’
সিদ্ধান্ত গ্রহণের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘অনেক শিক্ষার্থী দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ নিয়ে অন্যের হয়ে পরীক্ষা দেন। এ ছাড়া এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে হাইকোর্টে করা রিট খারিজ হওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করা হয়। সার্বিক বিষয় চিন্তা করে একাডেমিক কাউন্সিলে সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
এর আগে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার অংশগ্রহণের সুযোগ বাতিল করা হয়। পরে এ নিয়ে ভর্তীচ্ছু শিক্ষার্থীরা আন্দোলনও করেন। ঢাবির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিটও করা হয়। পরে ২০১৫ সালের ৮ জুলাই আদালত ওই রিট খারিজ করে দেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ও দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সেুযোগ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।
মন্তব্য করুন
ক্যাম্পাস’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
অবন্তিকার মৃত্যু; সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী আটক
ছাত্রীদের মেসেঞ্জারে অপ্রীতিকর বার্তা, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককে ৫ বছর অব্যাহতি
তিস্তা ইউনিভার্সিটিতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
শর্ত গোপন করে বেরোবির দুই শিক্ষকের পিএইচডিতে ভর্তির অভিযোগ