আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন সম্পন্ন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা      

 width=
 

হত্যা মামলায় ১৮ জনের যাবজ্জীবন

মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর ২০১৫, বিকাল ০৬:১৮

মঙ্গলবার দুপুরে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক গোলাম আহম্মেদ খলিলুর রহমান এ আদেশ দেন। এ ছাড়াও অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ২০ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-মনিরুল ইসলাম, শান্তিজুল ইসলাম, বাইরুল ইসলাম, আনরাস আলী, আনারুল ইসলাম, সাদেকুল ইসলাম, লাড্ডু, আলাউদ্দিন, আতাউর রহমান, আলম, বখতার আলী, মতিন, জালাল উদ্দিন, বকুল, জিয়া রহমান, বিশু, আলম ওবাইরুল ইসলাম।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালের ২৯ আগস্ট সকাল ৬টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চককীর্তি গ্রামের নাইমুল ইসলামের ভোগ দখলে থাকা জমি প্রতিপক্ষের ২০ থেকে ২৫ জন মানুষ জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করে। এসময় ওই জমির জোগানদার আব্দুল করিম তাদের বাঁধা দেন।

এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আসামি বাইরুল ও মনিরুল লোহার রড় দিয়ে করিমকে আঘাত করে গুরুতর জখম করে এবং তাকে ধরে নিয়ে গিয়ে বাড়িতে আটকে রেখে মারধর করে। প্রায় চার ঘণ্টা পরে প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় আবদুল করিমকে উদ্ধার করে শিবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। রামেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় জমির মালিক নাইমুল হক বাদী হয়ে ৩০ জনের বিরুদ্ধে শিবগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ৩৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এদের মধ্য আসামি নাজমুল মারা যান।

পরবর্তীতে ২০১৫ সালের ৭ জুলাই মামলাটি রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়। ২৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মঙ্গলবার দুপুরে বিচারক ২০ জনকে বেকসুর খালাস ও ১৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন।

রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি এন্তাজুল হক বলেন, মামলায় ২০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য-প্রমাণ না পাওয়ায় আদালত তাদের খালাস দিয়েছেন। তবে ১৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied