আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রংপুর বিভাগে কিলিং মিশন নিয়ে মাঠে জেএমবি

বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬, দুপুর ০২:৫৮

দেবীগঞ্জের ঘটনায় জেএমবি জড়িত * ‘হিট অ্যান্ড রান’ পদ্ধতিতে কিলিং মিশন শেষে আস্তানা ছাড়ছে জঙ্গিরা
রংপুর বিভাগের পুলিশ রেঞ্জের ডিআইজি হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন।
তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করে বলেন, জেএমবির যে কিলিং মিশনের গ্রুপটি ওই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। শিগগিরই তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। পুলিশের গোয়েন্দার হাতে এখন তাদের সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে। জেএমবির বিচ্ছিন্ন কয়েকটি গ্রুপ রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় তাদের এ ধরনের কিলিং মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছে। তারা সংখ্যায় বেশি নয়। তাদের ওই কিলিং মিশনের ৪টি গ্র“পকে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
তারা মূলত রংপুর-দিনাজপুর, পঞ্চগড় ও গাইবান্ধা জেলায় বারবার আস্তানা বদল করে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। এ ধরনের একটি গ্রুপের ৫ জনকে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সদরের বজরুক বোয়ালিয়া শিল্পপাড়া থেকে পুলিশ ১২ ফেব্রুয়ারি গ্রেফতার করে। তারা এ সময় একটি গোপন ভাড়াটিয়া আস্তানায় অবস্থান করছিল।
গ্রেফতারকৃতরা হল- গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার আতাউর রহমানের ছেলে সাদাত ওরফে রতন মিয়া, রামচন্দ্রপুর গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে সাইফুল ইসলাম, তোতা মিয়ার ছেলে সাহিদ মিয়া, জমির মিয়ার ছেলে হায়দার আলী ও ঝিলপাড়ার আলেফ মিয়ার ছেলে ওমর ফারুক। তাদের কাছে পুলিশ জেএমবির কার্যক্রম সংক্রান্ত বইপত্র, ৬টি মোবাইল ও মেমোরি কার্ডসহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে। পুলিশের কাছে তারা যে তথ্য দিয়েছে, তা এখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে উৎকণ্ঠায় ফেলেছে। পুলিশের রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি জানিয়েছেন, গ্রেফতারকৃত জেএমবির সদস্যরা বয়সে তরুণ। তারা দরিদ্র ও মাদ্রাসা শিক্ষায় স্বল্প শিক্ষিত ঘরের সন্তান।
তারা তাদের হাইকমান্ডের নির্দেশে কিলিং মিশনের আগে ও পরে এখন মোবাইল ফোনে তথ্য আদান-প্রদান করছে না। তাদের বিভিন্ন তথ্য সরবরাহের জন্য তারা বাহক ব্যবহার করছে। বিভিন্ন সময়ে আস্তানায় হানা দিয়ে বিভিন্ন প্রচারপত্রসহ তাদের কার্যক্রম সংক্রান্ত নথিপত্র আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো জব্দ করার কারণে তারা এখন কৌশল বদল করেছে। তাদের ওপরমহলের নির্দেশে তারা এখন এনড্রয়েট ফোন ব্যবহার করছে। আর তথ্য আদান-প্রদানের জন্য এবং বিভিন্ন ডকুমেন্টসহ প্রচারপত্র, বইপত্র ও দলিলাদির জন্য মেমোরি কার্ড ব্যবহার করছে, যা সহজে বহনযোগ্য এবং ধরা পড়লে সহজেই নষ্ট করে ফেলে দেয়া যায়। এ ধরনের তথ্য গাইবান্ধায় আটক জেএমবির ৫ সদস্যের কাছে পাওয়ার পর আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো নড়েচড়ে বসেছে। তিনি পঞ্চগড়ে জঙ্গিগোষ্ঠীর ফেলে দেয়া ককটেলের গায়ে ‘আইএস-২০৯’ সম্পর্কে লেখা সম্পর্কে বলেন, এমন তথ্য তার জানা নেই।
পঞ্চগড়ের ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের দু’জন সরাসরি জেএমবির সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশ নিশ্চিত করেছে। তারা হল- খলিলুর রহমান, বাবুল হোসেন। অপরজন শিবিরের ক্যাডার জাহাঙ্গীর হোসেন। তারা এ কিলিং মিশনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত কিনা, এ সম্পর্কে পুলিশ কোনো তথ্য দিচ্ছে না।
খবর- দৈনিক যুগান্তর

মন্তব্য করুন


 

Link copied