মঙ্গলবার, ২১ মে ২০১৩, সকাল ০৫:৪৯
পার্বতীপুর উপজেলার মমিনপুর ইউনিয়নের ২৫’টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র অবলম্বন একটি বাঁশের সাঁকো। ৪৩ বছরেও ছোট যমুনা নদীর উপরে ব্রীজ নির্মিত না হওয়ায় ঝুকি নিয়ে এই সাঁকোর উপরদিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে। যশাই হাটের পূর্ব পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট যমুনা নদী। গোবিন্দপুর, হরিপুর, চান্দিনা, সরদারপাড়া, দোলাপাড়া সহ বিভিন্ন গ্রামের মানুষ তাদের উৎপাদিত ধানসহ নানারকম কৃষিপণ্য কাঁধে করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাজারে যাচ্ছেন যুগযুগ ধরে। নদীর পশ্চিম পার্শ্বের যশাই হাইস্কুল, যশাই বালিকা বিদ্যালয়, দাখিল মাদ্রাসা আর পূর্ব পার্শ্বের ২টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ মন্মমথপুর হাইস্কুল হওয়ায় প্রতিদিন শত শত ছাত্র/ছাত্রীকে হাতে হাত ধরে সর্তকতার সাথে পার হতে হয় বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে। কোমলমতি শিশুদের অভিভাবকরা এসে পার করে দিয়ে যান শিশুদের। মাত্র ৫ ফুট চওড়া ও ২৫০ ফুট দীর্ঘ এ সাঁকোর উপর দিয়ে রিকশাভ্যান, মটর সাইকেল, বাইসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন পার হচ্ছে অহরহ। নদীতে ব্রীজের প্রয়োজন ৬০ মিটার হলেও পারাপারের প্রয়োজনে সাঁকো তৈরী করা হয়েছে ২৫০ ফুটের মত। সাঁকোটি তৈরী করতে প্রতিবছর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ইজারা দিয়ে থাকেন। সাঁকোর ইজারাদার জানান, ৪ হাজার ১শ টাকায় ইজারা নিয়ে ব্যক্তিগত ৫০ হাজার টাকা খরচ করে বাঁশ দিয়ে সাঁকোটি নির্মাণ করেছি। আর এখান থেকে টোল আদায় হয় প্রতিদিন নগদ দেড় থেকে দু’শ টাকা। গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দারা বছরে এককালীন পরিমানমত ধান অথবা ২ শত টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকেন। বহিরাগত মানুষের কাছে মটর সাইকেল ২ টাকা, ভ্যান ২ টাকা ও বাইসাইকেল ১টাকা হিসেবে টোল আদায় করা হয়। এ ব্যপারে মমিনপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান বলেন, অনেক বার উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার মাপযোগ করে গেছে কিন্তু কি কারণে এটা হচ্ছে না তা বলতে পারবো না। উপজেলার নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, স্বল্প ব্যয়ে হালকা যান প্রকল্পের আওতায় ব্রীজটি নির্মাণের জন্য যাবতীয় তথ্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে এবং এই নির্বাচনী এলাকার জাতীয় সংসদ সদস্য ও ভূমি প্রতিমন্ত্রী এ্যাডঃ মোস্তাফিজার রহমান ফিজার ডিও লেটার দিয়েছেন। প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ পেলে ব্রীজটি নির্মাণ করা হবে।
পার্বতীপুর উপজেলার মমিনপুর ইউনিয়নের ২৫’টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র অবলম্বন একটি বাঁশের সাঁকো। ৪৩ বছরেও ছোট যমুনা নদীর উপরে ব্রীজ নির্মিত না হওয়ায় ঝুকি নিয়ে এই সাঁকোর উপরদিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে। যশাই হাটের পূর্ব পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট যমুনা নদী। গোবিন্দপুর, হরিপুর, চান্দিনা, সরদারপাড়া, দোলাপাড়া সহ বিভিন্ন গ্রামের মানুষ তাদের উৎপাদিত ধানসহ নানারকম কৃষিপণ্য কাঁধে করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাজারে
যাচ্ছেন যুগযুগ ধরে। নদীর পশ্চিম পার্শ্বের যশাই হাইস্কুল, যশাই বালিকা বিদ্যালয়, দাখিল মাদ্রাসা আর পূর্ব পার্শ্বের ২টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ মন্মমথপুর হাইস্কুল হওয়ায় প্রতিদিন শত শত ছাত্র/ছাত্রীকে হাতে হাত ধরে সর্তকতার সাথে পার হতে হয় বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে। কোমলমতি শিশুদের অভিভাবকরা এসে পার করে দিয়ে যান শিশুদের। মাত্র ৫ ফুট চওড়া ও ২৫০ ফুট দীর্ঘ এ সাঁকোর উপর দিয়ে রিকশাভ্যান, মটর সাইকেল, বাইসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন পার হচ্ছে অহরহ। নদীতে ব্রীজের প্রয়োজন ৬০ মিটার হলেও পারাপারের প্রয়োজনে সাঁকো তৈরী করা হয়েছে ২৫০ ফুটের মত। সাঁকোটি তৈরী করতে প্রতিবছর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ইজারা দিয়ে থাকেন। সাঁকোর ইজারাদার জানান, ৪ হাজার ১শ টাকায় ইজারা নিয়ে ব্যক্তিগত ৫০ হাজার টাকা খরচ করে বাঁশ দিয়ে সাঁকোটি নির্মাণ করেছি। আর এখান থেকে টোল আদায় হয় প্রতিদিন নগদ দেড় থেকে দু’শ টাকা। গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দারা বছরে এককালীন পরিমানমত ধান অথবা ২ শত টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকেন। বহিরাগত মানুষের কাছে মটর সাইকেল ২ টাকা, ভ্যান ২ টাকা ও বাইসাইকেল ১টাকা হিসেবে টোল আদায় করা হয়।
এ ব্যপারে মমিনপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান বলেন, অনেক বার উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার মাপযোগ করে গেছে কিন্তু কি কারণে এটা হচ্ছে না তা বলতে পারবো না। উপজেলার নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, স্বল্প ব্যয়ে হালকা যান প্রকল্পের আওতায় ব্রীজটি নির্মাণের জন্য যাবতীয় তথ্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে এবং এই নির্বাচনী এলাকার জাতীয় সংসদ সদস্য ও ভূমি প্রতিমন্ত্রী এ্যাডঃ মোস্তাফিজার রহমান ফিজার ডিও লেটার দিয়েছেন। প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ পেলে ব্রীজটি নির্মাণ করা হবে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম