আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

আজ পীরগঞ্জে ওয়াজেদ মিয়া সেতু পরিদর্শনে আসছেন ‘যোগাযোগ মন্ত্রী’

বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০১৩, সকাল ০৮:১৭

পীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ওই দিন দুপুর দেড়টায় মন্ত্রী সাদুল্ল্যা‌‌পুর-নবাবগঞ্জ সডকের ২৭তম কিঃমিঃ এ করতোযা নদীর ওপর পীরগঞ্জের কাঁচদহঘাটে ২৭৮ দশমিক ৮৮৫ মিটার দীর্ঘ নির্মিতব্য ওযাজেদ মিয়া সেতুর নির্মান কাজ সরেজমিন পরিদর্শণ করবেন। উল্লেখ্য, বিগত ১৯৯৯ সালের ১৩ মে তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী আনোযার হোসেন মঞ্জু আনুষ্ঠানিক ভাবে সেতুর ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করে ছিলেন। সে সময ৩ বছরে সেতুটি নির্মাণকাজ শেষ হওযার কথা থাকলেও দীর্ঘ ১১ বছরে শুধুমাত্র ৫টি ওয়েলের আংশিক কাজ করার পর সেতুটির নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে নতুন করে দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে সেতুনির্মাণের প্রক্রিয়া শুরুকরে এবং ২০১১ সালে ২০ মার্চ সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন করতোযা নদীর ওপর কাচঁদহ ঘাটে সেতুটির নির্মান কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্ধোধন করেন। সেতুটি নির্মাণে প্রাক্কলিক বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১৮ কোটি ৩৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। ওয়েলফাউন্ডেশনের উপর প্রি-স্ট্রেস ও গার্ডার টাইপের সেতুটির দৈর্ঘ্য ২৭৮দশমিক ৮৮৫মিটার (সংশোধিত প্রস্তাবিত ৩০৩ দশমিক ২৭মিটার), প্রস্থ ১০দশমিক ২৫০মিটার, স্প্যান সংখ্যা-৭টি, পিলার সংখ্যা-৬টি, এ্যাবার্টমেন্ট-২টি,ওয়েলের গভীরতা ২৫মিটার।

দু পার্শ্বে সংযোগ সডকের মধ্যে পীরগঞ্জ অংশের ৫’শ মিটার এবং দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ অংশে ৬৫০ মিটার। সেতু নির্মানকারী প্রতিষ্ঠান মের্সাস ময়েন উদ্দিন বাশির প্রজেক্ট ম্যানেজার সৈয়দ ইমতিয়াজ হোসেন রতন জানান- সেতুর নির্মান কাজ প্রায় শেষের পথে।

সেতুটি সর্বসাধারনের জন্য উম্মুক্ত করা হলে উত্তর জনপদের গাইবান্ধা, রংপুর, দিনাজপুর জেলার সাথে সড়ক পথে প্রায় ৮০ কিমি দুরত্ব কমে আসবে। যোগাযোগে ক্ষেত্রে সুচিত হবে নতুন দিগন্তের।

মন্তব্য করুন


 

Link copied