বুধবার, ২৯ মে ২০১৩, সকাল ০৯:০২
তাহলে দাঁড়াচ্ছে কি? সবাই সব করছেন এবং তাদের অগ্রজদের মতো প্রথম প্রথম অস্বীকার করছেন, পরে ধরা পড়ার পর বলছেন ক্যারিয়ারের স্বার্থে ছবির প্রযোজক-পরিচালকদের অনুরোধে গোপন রাখতে বাধ্য হয়েছিলাম। আসলেই তারকা খ্যাতি আসার পর তারকারা সবকিছুই করতে বাধ্য হন। তবে সেটা নিজের স্বার্থে। এ সময় তারা বাবা-মায়ের কথাই শোনেন না। প্রযোজক-পরিচালক, শুভাকাঙক্ষী তো অনেক দূরের কথা। একজনের সঙ্গে গভীর প্রেম থাকা অবস্থায় রেসী যখন বিয়ে করেন তখন কারও পরামর্শ নেননি। সুপার হিরো হিরোইনের চ্যাম্পিয়ন মিমো এক বছরে দুটি বিয়ে করেন বাবা-মায়ের অজান্তে। এ নিয়ে কেচ্ছা কাহিনী কম হয়নি। শাবনূর-রিয়াজ, শাকিব-অপু এবং মারুফ-সাহারার প্রেমকাহিনী ছিল সিনেমার ওপেন- সিক্রেট। পপিকে তো শাকিল স্ত্রী হিসেবে দাবিই করেছিল। বিয়ের কাগজপত্রও দেখিয়েছিল। এ নিয়ে বিষয়টি থানা-পুলিশ পর্যন্ত গড়ায়। বিয়ের ব্যাপারে প্রমাণপত্র না থাকলেও শাকিল-পপির প্রেমের কথা অস্বীকার করার কোন সুযোগ ছিল না কারও কাছে। এসব ছিল দিনের আলোর মতো সত্য। বর্তমানে নতুনদের মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন জন বিশেষ করে ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে চলচ্চিত্র প্রযোজক নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু জানতে চাইলেই সরাসরি অস্বীকার। অথচ চলচ্চিত্র তারকাদের নিয়ে রচিত প্রেম বিয়ের গুঞ্জন কখনও মিথ্যা প্রমাণিত হয়নি। তারপরও ঢং দেখাতে, কাউকে কাউকে বোকা বানাতে ব্যস্ত কেউ কেউ। বিয়ে করে নায়িকাদের হাতে কাজ নেই, কিন্তু চলনবলন, গাড়ি-বাড়ি সব কপালে চোখ তোলার মতো। এসবের সঠিক উৎস তুলে ধরলে তারাই কিন্তু অভিযোগ অনৈতিকতার থেকে দায়মুক্তি পান। কিন্তু তাদের অবস্থা কাকের মতন। ভাবখানা কেউ কিছুই জানছে না, দেখছে না। অথচ সবকিছুই সবার জানা। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। কেউ অস্বীকারও করেন না আবার লিখলে প্রতিবাদও করেন না। কিন্তু ভাবখানা এমন যেন ভাজা মাছটাও উল্টে খেতে জানেন না।
তাহলে দাঁড়াচ্ছে কি? সবাই সব করছেন এবং তাদের অগ্রজদের মতো প্রথম প্রথম অস্বীকার করছেন, পরে ধরা পড়ার পর বলছেন ক্যারিয়ারের স্বার্থে ছবির প্রযোজক-পরিচালকদের অনুরোধে গোপন রাখতে বাধ্য হয়েছিলাম। আসলেই তারকা খ্যাতি আসার পর তারকারা সবকিছুই করতে বাধ্য হন। তবে সেটা নিজের স্বার্থে। এ সময় তারা বাবা-মায়ের কথাই শোনেন না। প্রযোজক-পরিচালক, শুভাকাঙক্ষী তো অনেক দূরের কথা। একজনের সঙ্গে গভীর প্রেম থাকা অবস্থায় রেসী যখন বিয়ে করেন তখন কারও পরামর্শ নেননি।
সুপার হিরো হিরোইনের চ্যাম্পিয়ন মিমো এক বছরে দুটি বিয়ে করেন বাবা-মায়ের অজান্তে। এ নিয়ে কেচ্ছা কাহিনী কম হয়নি। শাবনূর-রিয়াজ, শাকিব-অপু এবং মারুফ-সাহারার প্রেমকাহিনী ছিল সিনেমার ওপেন- সিক্রেট। পপিকে তো শাকিল স্ত্রী হিসেবে দাবিই করেছিল। বিয়ের কাগজপত্রও দেখিয়েছিল। এ নিয়ে বিষয়টি থানা-পুলিশ পর্যন্ত গড়ায়। বিয়ের ব্যাপারে প্রমাণপত্র না থাকলেও শাকিল-পপির প্রেমের কথা অস্বীকার করার কোন সুযোগ ছিল না কারও কাছে। এসব ছিল দিনের আলোর মতো সত্য।
বর্তমানে নতুনদের মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন জন বিশেষ করে ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে চলচ্চিত্র প্রযোজক নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু জানতে চাইলেই সরাসরি অস্বীকার। অথচ চলচ্চিত্র তারকাদের নিয়ে রচিত প্রেম বিয়ের গুঞ্জন কখনও মিথ্যা প্রমাণিত হয়নি। তারপরও ঢং দেখাতে, কাউকে কাউকে বোকা বানাতে ব্যস্ত কেউ কেউ। বিয়ে করে নায়িকাদের হাতে কাজ নেই, কিন্তু চলনবলন, গাড়ি-বাড়ি সব কপালে চোখ তোলার মতো। এসবের সঠিক উৎস তুলে ধরলে তারাই কিন্তু অভিযোগ অনৈতিকতার থেকে দায়মুক্তি পান। কিন্তু তাদের অবস্থা কাকের মতন। ভাবখানা কেউ কিছুই জানছে না, দেখছে না। অথচ সবকিছুই সবার জানা। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। কেউ অস্বীকারও করেন না আবার লিখলে প্রতিবাদও করেন না। কিন্তু ভাবখানা এমন যেন ভাজা মাছটাও উল্টে খেতে জানেন না।
মন্তব্য করুন
বিনোদন’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
যেভাবে মৃত্যু হলো আহমেদ রুবেলের
ফিরছেন পরীমণি
আইসিইউতে ফারুকী, দোয়া চাইলেন তিশা
‘রঙ্গনা’ দিয়ে পর্দায় ফিরছেন ঢালিউড কুইন শাবনূর