সোমবার, ৩ জুন ২০১৩, সকাল ০৮:৫২
সকালে হরতালের শুরুতে নগরীর চকবাজার কামারের মোড়ে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে পেট্রোলে আগুন দিয়ে অবরোধ গড়ে তোলে। এসময় বেশ কয়েকটি অটো রিকশা ভাংচুর ও ২ টি পটকার বিস্ফোরণ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। একই সময়ে নগরীর ২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সামনে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কে টায়ারে আগুন দিয়ে বিক্ষোভ ও অবরোধ করে। অন্যদিকে সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে যুবদল সহ–সভাপতি নাজমুল ইসলাম নাজুর নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল গ্র্যান্ড হোটেল মোড় থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাতে বাঁধা দেয়। এর আগে গ্র্যান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপি অফিসের সামনে একটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এসময় ২ টি ককটেলসহ এনায়েত নামের এক যুবদল নেতাসহ ২জনকে আটক করে পুলিশ। অন্যদিকে রংপুর-পীরগাছার মহাসড়কের বখশীর পুলে যুবদল নেতাকর্মীরা গাছের গুড়ি ফেলে অবরোধ গড়ে তোলে। ফলে কার্যত রংপুর মহানগরী অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। এদিকে হরতালের কারণে আতংকে আন্ত: ও দূরপাল্লার কোন বাস ছেড়েও যায় নি। নগরীতে রিকশা ও অটো রিকশা চলতে দেখা গেছে। নগরীর শাপলা চত্বর জামায়াত অফিস, গ্র্যান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপি অফিস, জাহাজ কোম্পানী মোড়, পায়রা চত্বর, সাতমাথা, মডার্ন, লালবাগ, পার্কের মোড়, টার্মিনালসহ বিভিন্ন এলাকায় বিপুল পরিমাণ র্যাব ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়। যুব-দলের সিনিয়র সহ সভাপতি নাজমুল ইসলাম নাজু, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান হিজবুল ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহবায়ক হযরত বেলাল জানান, নগরবাসী পিকেটিং ছাড়াই স্বতঃস্ফুর্তভাবে হরতাল পালন সহযোগিতা করছে। এরপরও যদি সরকার আটক স্থানীয় ও শীর্ষ নেতৃবৃন্দের মুক্তি না দেয়া হয়। তবে আরও কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
সকালে হরতালের শুরুতে নগরীর চকবাজার কামারের মোড়ে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে পেট্রোলে আগুন দিয়ে অবরোধ গড়ে তোলে। এসময় বেশ কয়েকটি অটো রিকশা ভাংচুর ও ২ টি পটকার বিস্ফোরণ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতাকর্মীরা। একই সময়ে নগরীর ২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সামনে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কে টায়ারে আগুন দিয়ে বিক্ষোভ ও অবরোধ করে।
অন্যদিকে সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে যুবদল সহ–সভাপতি নাজমুল ইসলাম নাজুর নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল গ্র্যান্ড হোটেল মোড় থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাতে বাঁধা দেয়। এর আগে গ্র্যান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপি অফিসের সামনে একটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এসময় ২ টি ককটেলসহ এনায়েত নামের এক যুবদল নেতাসহ ২জনকে আটক করে পুলিশ। অন্যদিকে রংপুর-পীরগাছার মহাসড়কের বখশীর পুলে যুবদল নেতাকর্মীরা গাছের গুড়ি ফেলে অবরোধ গড়ে তোলে। ফলে কার্যত রংপুর মহানগরী অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে।
এদিকে হরতালের কারণে আতংকে আন্ত: ও দূরপাল্লার কোন বাস ছেড়েও যায় নি। নগরীতে রিকশা ও অটো রিকশা চলতে দেখা গেছে। নগরীর শাপলা চত্বর জামায়াত অফিস, গ্র্যান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপি অফিস, জাহাজ কোম্পানী মোড়, পায়রা চত্বর, সাতমাথা, মডার্ন, লালবাগ, পার্কের মোড়, টার্মিনালসহ বিভিন্ন এলাকায় বিপুল পরিমাণ র্যাব ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়। যুব-দলের সিনিয়র সহ সভাপতি নাজমুল ইসলাম নাজু, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান হিজবুল ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহবায়ক হযরত বেলাল জানান, নগরবাসী পিকেটিং ছাড়াই স্বতঃস্ফুর্তভাবে হরতাল পালন সহযোগিতা করছে। এরপরও যদি সরকার আটক স্থানীয় ও শীর্ষ নেতৃবৃন্দের মুক্তি না দেয়া হয়। তবে আরও কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম