আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

ডোমার পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস আলোর নিচে অন্ধকারে

মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০১৩, বিকাল ০৭:১৭

ইনজামাম-উল-হক,নীলফামারী ৪ জুন॥ জরাজীর্ণ অবস্থায় নীলফামারীর জেলার ডোমার পৌরসভা ও সদর ইউনিয়ন ভূমি অফিস মানদাত্ত্বা আমলের ঘড়ে কার্যক্রম চলছে। যা আলোর নিচে অন্ধকারে পড়ে রয়েছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ডোমার সদরের বাসস্টান্ড ও পৌর ভবনের পাশেই ১৩৯ একর অর্পিত সম্পত্তির মধ্যে ৮৯ একর সম্পত্তির উপর এককোণে ডোমার পৌরসভা ভূমি অফিস ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসটি আর বাকি ৫০ একর জমির উপর পৌর ভবন নির্মিত হয়েছে। কিন্তু ভূমি অফিসের জন্য এক খণ্ড জমি বরাদ্দ পাওয়া যাচ্ছে না। মানদাত্ত্বা আমলের টিনের চালা ও টিনের বেড়া দিয়ে অফিসটির কার্যক্রম চলছে। ঘড়ের বেড়া ভাঙ্গা ও চালা নষ্ট হয়ে গিয়ে ঘড়ে বৃষ্টির পানি পড়ে মূল্যবান নথিপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। উক্ত অফিসে ১ জন পৌর ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, ১ জন পৌর ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা ও ২ জন এমএলএস থাকলেও নেই কোন বসার তেমন চেয়ার, টেবিল বা আসবাবপত্র। সেখানে ৪টি কাঠের চেয়ার, ২টি প্লাস্টিকের চেয়ার, ১টি ব্রেঞ্চ ও নথিপত্র সংরক্ষণের জন্য ২টি ভাঙ্গা আলমিরা রয়েছে। এগুলো মানদাত্ত্বা আমলের আসবাবপত্র সরবরাহ করা হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। অফিসটি ৫,২৩৭.৮৮ একর জমির মূল্যবান দলিল পত্র সংরক্ষণ করে আসবাবপত্রর অভাবে মূল্যবান নথিপত্র পানিতে ভিজে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ অফিসটি প্রতিবছর ল ল টাকার খাজনাও আদায় করে। অথচ এই ভূমি অফিসটির ভবন নির্মাণের জন্য এক টুকরো জমি বরাদ্দ মিলছে না। এ ব্যাপারে পৌর ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি জানান, জমির অভাবে ভবনের প্রস্তাব পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। কারণ অর্পিত সম্পত্তিতে সরকারী ভবন তৈরি করার নিয়ম নাই। ভবনের অভাবে একই অবস্থা বিরাজ করছে বামুনিয়া, সোনারায়, ভোগডাবুড়ি, কেতকীবাড়ি, জোড়াবাড়ি, বোড়াগাড়িসহ অন্যান্য ইউনিয়নের ভূমি অফিসগুলো। অভিজ্ঞমহল মনে করছে যেখান থেকে সরকার লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব আদায় করছে সেই অফিসটিই বিভিন্ন কারণে আজ আলোর নিচে অন্ধকারে রয়ে গেছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied