রবিবার, ২৩ জুন ২০১৩, রাত ১১:৫১
জানা যায়, লালমনিরহাটের কাদেরের চর গ্রামের আলতাফ আলীর ছেলে ওসমানের সঙ্গে চার বছর আগে বিয়ে হয় রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার গজঘন্টা গ্রামের ওমর আলীর মেয়ে জরিনা বেগমের। বিয়ের পর স্বামীকে তার বাবা যৌতুক হিসেবে ৬৫ হাজার টাকা দেন। ।পরে স্বামী তার বাবার কাছ থেকে আরও ৫০হাজার টাকা এনে দিতে বলেন। ওই টাকা এনে না দেওয়ায় স্বামী তাকে প্রায়ই মারধর করত। ২২ জুন সন্ধায় ছোট্র একটি ঘটনায় ওসমান বাবার বাড়ি থেকে টাকা আনিস না কেন-এ কথা বলে তাকে লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকে,এক পর্যায়ে ওসমানের মা হেলেনা পারভীন ও বোন আনোয়ারা মিলে জরিনা কে ঘরের মাঝে দড়ি দিয়ে দু’দিন বেধে রেখে চালায় অমানুষিক নির্যাতন। লোহার রড গরম করে তার শরীরে ছ্যাকা দেয়া হয়। রবিবার সকালে মেয়েটি উদ্বার করে রংপুরের একটি কিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। ওই গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, যৌতুকের টাকা আনার জন্য প্রায় প্রতিদিনই মারপিট করত ওসমান ও তার পরিবারের সদস্যরা। টাকা আনতে না পারায় দুই দিন ঘরে বেধে রেখে মেয়েটিকে নির্যাতন চালিয়েছে তারা। পরে সোমবার সকালে প্রতিবেশী রায়হানের সহায়তায় মেয়েটিকে উদ্বার করা হয়। হাসপাতালে কথা হয় জরিণার বাবার সাথে তিনি বলেন,আমি খেটে খাওয়া মানুষ,ধার-দেনা করে মেয়ে বিয়ে দিয়ে আজ এ বিপদে পড়েছি। পারছি না টাকা দিতে,আনতে পারছি না মেয়ের সংসারে সুখ। তারপরও শেষ সম্ভল বাড়ি ভিটা বিক্রি করে টাকা দিতে চেয়েছিলাম। তার আগেই মেয়ের উপর এ নির্যাতন। মেয়ে সুস্থ হলেই মামলা করব।
জানা যায়, লালমনিরহাটের কাদেরের চর গ্রামের আলতাফ আলীর ছেলে ওসমানের সঙ্গে চার বছর আগে বিয়ে হয় রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার গজঘন্টা গ্রামের ওমর আলীর মেয়ে জরিনা বেগমের। বিয়ের পর স্বামীকে তার বাবা যৌতুক হিসেবে ৬৫ হাজার টাকা দেন। ।পরে স্বামী তার বাবার কাছ থেকে আরও ৫০হাজার টাকা এনে দিতে বলেন। ওই টাকা এনে না দেওয়ায় স্বামী তাকে প্রায়ই মারধর করত। ২২ জুন সন্ধায় ছোট্র একটি ঘটনায় ওসমান বাবার বাড়ি থেকে টাকা আনিস না কেন-এ কথা বলে তাকে লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকে,এক পর্যায়ে ওসমানের মা হেলেনা পারভীন ও বোন আনোয়ারা মিলে জরিনা কে ঘরের মাঝে দড়ি দিয়ে দু’দিন বেধে রেখে চালায় অমানুষিক নির্যাতন। লোহার রড গরম করে তার শরীরে ছ্যাকা দেয়া হয়। রবিবার সকালে মেয়েটি উদ্বার করে রংপুরের একটি কিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
ওই গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, যৌতুকের টাকা আনার জন্য প্রায় প্রতিদিনই মারপিট করত ওসমান ও তার পরিবারের সদস্যরা। টাকা আনতে না পারায় দুই দিন ঘরে বেধে রেখে মেয়েটিকে নির্যাতন চালিয়েছে তারা। পরে সোমবার সকালে প্রতিবেশী রায়হানের সহায়তায় মেয়েটিকে উদ্বার করা হয়। হাসপাতালে কথা হয় জরিণার বাবার সাথে তিনি বলেন,আমি খেটে খাওয়া মানুষ,ধার-দেনা করে মেয়ে বিয়ে দিয়ে আজ এ বিপদে পড়েছি। পারছি না টাকা দিতে,আনতে পারছি না মেয়ের সংসারে সুখ। তারপরও শেষ সম্ভল বাড়ি ভিটা বিক্রি করে টাকা দিতে চেয়েছিলাম। তার আগেই মেয়ের উপর এ নির্যাতন। মেয়ে সুস্থ হলেই মামলা করব।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী