বুধবার, ২৬ জুন ২০১৩, দুপুর ০৩:০৪
ফলে বন্ধ হয়ে গেছে বিশ্ববিদ্যালয় সকল প্রশাসনিক কার্যক্রম। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিয়ে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে। এরপর তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেয়। পরে সেখানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারি ইউনিয়নের সভাপতি আতিকুজ্জামান সুমন, জাহাঙ্গীর আলমসহ অন্যান্যরা। তারা অবিলম্বে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ ৩৭৮ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের দাবি জানান। প্রসঙ্গত, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল জলিল মিয়া ৩৭৮ জন শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেন। বর্তমানে তাদের বেতন ভাতা বন্ধ রয়েছে। এই অবস্থায় তাদের চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বুধবার আন্দোলনে নেমেছে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. একেএম নুর-উন-নবী জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমতি ছাড়া অতিরিক্ত নিয়োগকারীদের চাকরি স্থায়ী করা সম্ভব নয়। তাই তাদের বেতনও হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদন না থাকায় তাদের চাকরি স্থায়ীকরণের বিষয়ে তার কিছুই করার নেই বলেও মন্তব্য করেছেন উপাচার্য।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে