আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

সরকার দেশের মানুষের খোঁজ রাখেনা, তারা ব্যস্ত লুটপাটে- ঠাকুরগাঁওয়ে ফখরুল

বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৩, দুপুর ১২:৩৯

তিনি বলেছেন, ‘জনগণ আপনাদের বিরুদ্ধে রায় দিয়ে দিয়েছে।’

বুধবার সকালে ঠাকুরগাঁওয়ে বন্যা কবলিত এলাকা পরির্দশনকালে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গত কয়েক দিনের অতি বর্ষণে ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত। কিন্তু সরকারি ভাবে এখনও কোনো সাহায্য সহযোগিতা করা হয়নি বন্যাদূর্গতদের। দেশের মানুষের কোনো খোঁজ-খবর রাখেনা সরকার। তারা ব্যস্ত চাঁদাবজি টেন্ডারবাজি নিয়ে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের কারণে সরকার জনগণ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। জনগণের কোনো সমস্যাই তারা সমাধান করতে পারেনি। সারাদেশে তারা একটি দমবন্ধ পরিবেশ সৃষ্টি করে রেখেছে। তাই জনগণ নীরব ভোটের মাধ্যমে সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।’

তিনি বলেন, ‘এ প্রেক্ষাপটে সরকারকে বলব এখনই সংবিধানে তত্বাবধায়ক সরকারের বিধান পুনর্বহাল করুন। এরপর পদত্যাগ করে মানে মানে বিদায় নিন। নইলে জনগণই দাবি আদায় করে নেবে।’

এ সময় তিনি বন্যা কবলিত এসব মানুষকে দ্রুত সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। পরে তিনি শহরের প্লাবিত এলাকা খালপাড়া, ডিসি বস্তি, হঠাৎ পাড়া পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বন্যা কবলিত মানুষের মাঝে কিছু ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। এ সময় তার সঙ্গে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তৈমুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক পয়গাম আলীসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ, গত ৪দিনে প্রবল বর্ষণে জেলার টাঙ্গন, শুক, সেনুয়া, কুলিক ও নাগর নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সদর উপজেলার নদীসংলগ্ন শহরের ডিস বস্তি, হঠাৎপাড়া, পূর্ব হাজী পাড়া, মাদ্রাসাপাড়া, মুসলিম নগর, আকচা, দক্ষিণবঠিনা, ঠান্ডিরাম, কালিতলা গ্রামের দুই সহস্রাধিক পরিবার দুর্ভোগে পড়েছেন। ভেঙে পড়ছে কাঁচা ঘরবাড়ি।

এছাড়াও ভারত থেকে আসা ঢলের পানিতে পীরগঞ্জ, রানীশংকৈল, হরিপুর ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কুলক ও নাগর নদী সংলগ্ন ২০টি গ্রাম নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। বালিয়াডাঙ্গীতে তলিয়ে গেছে শতাধিক বিঘার চা বাগান। নষ্ট হয়েছে অন্যান্য ফসলি জমি।

এদিকে, বন্যা কবলিত এলাকায় এখনো সরকারি-বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠান ত্রাণ সমগ্রী বিতরণ না করায় খাদ্য সংকটে পড়েছে দুর্গতরা। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির সংকট। শিশুসহ তিনজনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও অকাল এ বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied