আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

তিস্তার পানি বিপদসীমার উপরে, রেড এলার্ট জারী

বুধবার, ১০ জুলাই ২০১৩, বিকাল ০৬:৩৬

লালমনিরহাট প্রতিনিধি: ভারতের গজলডোবার সবগুলো  গেট খুলে দেওয়া, অবিরাম বর্ষণ ও  লালমনিরহাট জেলার ৫টি  উপজেলার তিস্তা নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলগুলো বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে নদী তীরবর্তী এলাকার ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। দেশের বৃহৎ সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের অধিকাংশ গেট খুলে দেয়া হয়েছে। তিনদিনের অবিরাম   বৃষ্টি ও তিস্তার পানিতে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বহুল আলোচিত ছিটমহল আঙ্গরপোতা- দহগ্রামের চর, হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, ধুবনী, কালিগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম কাশিরাম, চর বৈরাতী, আদিতমারী উপজেলার চন্ডমারী, দক্ষিণ বালাপাড়া, আরাজি ও লালমনিরহাট সদর উপজেলার কালমাটি, খুনিয়াগাছা, রাজপুর, তিস্তা, গোকুন্ডাসহ তিস্তা নদীর তীরবর্তী গ্রামগুলো প্লাবিত হয়েছে। তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানীতে অবস্থিত দেশের সর্ব বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের অধিকাংশ গেট খুলে দিয়ে পানি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। bonnaতিস্তা ব্যারাজ কন্ট্রোল রুম সূত্র জানায়, বুধবার ভোর রাত থেকে পানি বিপদ সীমার ২৬ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানিবান্দি পরিবারগুলো ঘড়বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছেন। পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম আঙ্গরপোতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব জানান, ভোর থেকে তিস্তা নদীর পানি বিপদ সীমা অতিক্রম করায় তার এলাকার ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। পানিবন্দী পরিবারগুলোর সাথে কথা বলে জানা গেছে, তারা বিশুদ্ধ পানি ও খাবার সংকটে ভুগছেন। এখন পর্যন্ত তাদের মাঝে সরকারিভাবে কোনো এাণ বিতরণ করা হয়নি। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের  উপ নির্বাহী প্রকৌশলী  মাইনুদ্দিন মন্ডল জানান, বুধবার সকাল থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ২৬ সেন্টিমিটির উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ।

মন্তব্য করুন


 

Link copied