সোমবার, ২২ জুলাই ২০১৩, রাত ১০:৪৬
এ সময় দু’পাশে শত-শত যানবাহন আটকা পড়ে। যাত্রীরা অবর্ননীয় দুর্ভোগের শিকার হয়। অবরোধকারীরা ইউএনও’র অপসারনের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল করে মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সোমবার এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, উপজেলা সদরের ওসমানপুর বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে সরকারীকরণের তালিকাভুক্ত হয়নি। ফলে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ক.খ আলাওল হাদীর নিকট সুপারিশ নিতে পীরগঞ্জ বিজ্ঞান ও কারিগরি কলেজে যায়। এ সময় ওই কলেজে শিক্ষা কর্মকর্তা ন্যাশনাল সার্ভিসের ক্লাস নিচ্ছিলেন। সেখানেই ছাত্রলীগের নেতারা শিক্ষা কর্মকর্তাকে প্রহৃতের পর অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে ইউএনও রফিকুল হক পুলিশ নিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তাকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ক.খ আলাওল হাদী পীরগঞ্জ থানায় ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। মুহুর্তেই খবরটি ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা। ফলে ইউএনওর অপসারনের দাবীতে লাঠি সোটা নিয়ে তারা বেলা আড়াইটার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। এ সময় রংপুরের এএসপি রশিদুল হক, ওসি জাহিদুর রহমানসহ পুলিশ কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে ঘটনাস্থলে গিয়ে অবরোধ কারীদের সাথে সমঝোতার চেষ্টা চালালে অবরোধকারীরা ইউএনওকে প্রত্যাহারের আলটিমেটাম দেয়। এক পর্যায়ে বিকেল ৬টার দিকে ইউএনও রফিকুল হক ঘটনাস্থলে গেলে উত্তেজিত ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা তাকে মারধর করে আহত করে। এ সময় পুলিশ লাঠিচার্জ করলে ১০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে নবীন নামে এক ছাত্র নেতাকে আটক পুর্বক পীরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে ইউএনও পীরগঞ্জ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। বিকেল সোয়া ৬টার দিকে অবরোধ তুলে নেয়া হয়। এ ব্যাপারে ইউএনও রফিকুল হক বলেন-উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশক্রমে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ সময় দু’পাশে শত-শত যানবাহন আটকা পড়ে। যাত্রীরা অবর্ননীয় দুর্ভোগের শিকার হয়। অবরোধকারীরা ইউএনও’র অপসারনের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল করে মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। সোমবার এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, উপজেলা সদরের ওসমানপুর বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে সরকারীকরণের তালিকাভুক্ত হয়নি। ফলে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ক.খ আলাওল হাদীর নিকট সুপারিশ নিতে পীরগঞ্জ বিজ্ঞান ও কারিগরি কলেজে যায়। এ সময় ওই কলেজে শিক্ষা কর্মকর্তা ন্যাশনাল সার্ভিসের ক্লাস নিচ্ছিলেন।
সেখানেই ছাত্রলীগের নেতারা শিক্ষা কর্মকর্তাকে প্রহৃতের পর অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে ইউএনও রফিকুল হক পুলিশ নিয়ে শিক্ষা কর্মকর্তাকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ক.খ আলাওল হাদী পীরগঞ্জ থানায় ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। মুহুর্তেই খবরটি ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা।
ফলে ইউএনওর অপসারনের দাবীতে লাঠি সোটা নিয়ে তারা বেলা আড়াইটার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে।
এ সময় রংপুরের এএসপি রশিদুল হক, ওসি জাহিদুর রহমানসহ পুলিশ কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে ঘটনাস্থলে গিয়ে অবরোধ কারীদের সাথে সমঝোতার চেষ্টা চালালে অবরোধকারীরা ইউএনওকে প্রত্যাহারের আলটিমেটাম দেয়।
এক পর্যায়ে বিকেল ৬টার দিকে ইউএনও রফিকুল হক ঘটনাস্থলে গেলে উত্তেজিত ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা তাকে মারধর করে আহত করে। এ সময় পুলিশ লাঠিচার্জ করলে ১০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে নবীন নামে এক ছাত্র নেতাকে আটক পুর্বক পীরগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে ইউএনও পীরগঞ্জ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। বিকেল সোয়া ৬টার দিকে অবরোধ তুলে নেয়া হয়।
এ ব্যাপারে ইউএনও রফিকুল হক বলেন-উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশক্রমে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী