আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

আসাদুজ্জামান গালস্ হাইস্কুল এন্ড কলেজের ২০ জন শিক্ষক-কর্মচারী ১১ বছর ধরে বেতন পাচ্ছে না

মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৩, দুপুর ০৪:৪৮

এদিকে এমপিওভূক্ত না হওয়ায় এবং অধ্যরে সীমাহীন অনিয়ম দুর্নীতি ও লুটপাটের পরিপ্রেক্ষিতে কলেজ কোন বেতনভাতা না পেয়ে ১৩ জন শিক্ষক ও ৭ জন কর্মচারী নিয়মিত দায়িত্ব পালন করেও পরিবার পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। মঙ্গলবার গাইবান্ধা প্রেসকাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারীরা আসাদুজ্জামান গালস্ হাইস্কুল এন্ড কলেজের অবিলম্বে এমপিওভূক্তি, শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন-ভাতা প্রদান এবং অধ্যক্ষ গোলাম আযমের সীমাহীন অনিয়ম দুর্নীতির বিচার এবং তাকে চাকরি থেকে অপসারণের দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রভাষক মিজানুর রহমান এক লিখিত বক্তব্যে উলেখ করেন, আসাদুজ্জামান গালস্ হাইস্কুল এন্ড কলেজে ৭৮ কক্ষ বিশিষ্ট দ্বিতল মার্কেটের ভাড়া, ছাত্রী বেতন, অন্যান্য ফি থেকে প্রতিবছরে ১০ লক্ষাধিক টাকা আয় হয়। অথচ আয়ের টাকা শিকদের বেতন-ভাতা না দিয়ে তা ভূয়া ভাউচার ও খরচ দেখিয়ে লুটপাট করা হয়। কলেজ শাখায় ইংরেজী, রসায়ন, যুক্তিবিদ্যা, অর্থনীতি ও বাণিজ্যিক ভূগোল বিষয়ে শিক্ষক না থাকলেও পার্টটাইম শিক্ষক নেয়া হলেও তারা নিয়মিত ক্লাস করেন না অথচ তাদের নামে বেতন-ভাতা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়।

সম্প্রতি উক্ত অধ্যক্ষ সরকারের পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই কলেজ চত্বরে মেহগনি, শিশু, কাঁঠালসহ ৪ লাধিক টাকা মূল্যের ১৫টি মূল্যবান গাছ কেটে নিয়ে তা আত্মসাৎ করেন। এছাড়া ২০০৩ সালে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগের সময় প্রতিষ্ঠান উন্নয়নের নামে নিয়োগকৃত শিক্ষক-কর্মচারীর নিকট থেকে ১৩ লাধিক টাকা আদায় করা হয়। ওই টাকা দিয়ে কলেজে মাত্র ৩টি কক্ষ নির্মাণ করে বাকি ৪ লাধিক টাকা আত্মসাৎ করেন অধ্যক্ষ গোলাম আযম। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তে অধ্য গোলাম আযমের এসমস্ত অনিয়ম ও দুর্নীতির যথাযথভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে গাইবান্ধা সদর থানায় ৪টি দুর্নীতির মামলা দায়ের করা হয়। এতদসত্ত্বেও উক্ত অধ্যক্ষ তার অনিয়ম ও দুর্নীতি অব্যাহত রেখেছেন। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, আতিয়া আকতার বানু ইতি, নাছনির আরা বেগম, রাজু চৌহান, হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

মন্তব্য করুন


 

Link copied