আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

সুপ্রিম কোর্ট চত্বর থেকে নারীর ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে

শুক্রবার, ২৬ মে ২০১৭, সকাল ০৯:৫৬

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে ভাস্কর্য সরানো কাজ শুরু হয়। তবে ভাস্কর্যটি সরিয়ে অন্য কোথাও তা স্থপন করা হবে কিনা সেসব তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি।

সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রার অফিস সূত্রে জানা যায়, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহা প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর বিচার বিভাগের বিচারিক সেবা বৃদ্ধি ও মামলা জট কমাতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেন।

একই সঙ্গে সারা দেশের বিচার অঙ্গনে নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও আদালত প্রাঙ্গণের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সৌন্দর্য বৃদ্ধির পরিকল্পনা নেয়া হয়।

বিষয়টি নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের ফুল কোর্টে আলোচনাও হয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা যায়। সেখানেও ভাস্কর্য স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত আসে। এরপর ভাস্কর্যটি নির্মাণে দেশের স্বনামধন্য ভাস্কর মৃণাল হককে দায়িত্ব দেয়া হয়।

২০১৬ সালের শুরুর দিকে ভাস্কর্যটির নমুনা সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনকে দেখান ভাস্কর মৃণাল হক। সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি দেখে অনুমোদন দেয়ার পর গত ১৮ ডিসেম্বর কোর্টে মূল ভবনের সামনে ফোয়ারার মধ্যে এটি স্থাপন করা হয়। গত ২৪ ডিসেম্বর বিচার বিভাগীয় সম্মেলন ২০১৬ এর সাজসজ্জায় স্থান পায় ভাস্কর্যটি। মূল মঞ্চের দু’পাশে দুটি ভাস্কর্য বসানো হয়।

ভাস্কর মৃণাল হক সাংবাদিককের বলেন, অন্যান্য দেশে স্থাপিত ভাস্কর্যের সঙ্গে আমাদের দেশের ভাস্কর্যের একটু পার্থক্য রয়েছে। ভাস্কর্যের গায়ে স্কার্ফ পরা থাকলেও এখানে শাড়ি পরানো হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য দেশে পায়ের নিচে সাপ থাকলেও এখানে এটি বাদ দেওয়া হয়েছে।

তবে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে ভাস্কর্য স্থাপনের বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি দেশের অন্যতম ইসলামী সংগঠন বাংলাদেশ হেফাজত ইসলাম, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ ও চরমোনাই পীর। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে ভাস্কর্যটি সুপ্রিম কোর্টের আওয়ামী, বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শত শত আইনজীবী মানববন্ধন করে এটির অপসারণ দাবি করেন। তবে সর্বোশেষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘ভাস্কর্যটি তার পছন্দ নয়’ বলে মন্তব্য করেন।

প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের পর ভাস্কর্য সরানোর বিষয়টি আরো বেগবান হয়। যার ফলস্রুতিতে এটি সরানো হচ্ছে বলে মনে করছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন আইনজীবী নেতা।

মন্তব্য করুন


 

Link copied