আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

ফেলানী হত্যায় অভিযুক্ত বিএসএফ জওয়ানের কোর্ট মার্শাল শুরু

মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট ২০১৩, রাত ০৮:০০

এদিন বিকালে কোচবিহার সেক্টরের ডিআইজি দলজিৎ সিং জানিয়েছেন, ফেলানী হত্যার বিচার শুরু হয়েছে। এর বেশি তিনি কোন কথা বলতে চাননি। তবে একটি সূত্রে জানা গেছে, এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে বিচার শুরু হলেও কোন শুনানি হয়নি। আজ থেকে শুনানি শুরু হবে। আর ১৯ই আগস্ট ফেলানীর পিতা নুরুল ইসলাম ও মামা আবদুল হানিফের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে। তবে কুড়িগ্রাম আদালতের সরকারি কৌঁসুলি আব্রাহাম লিঙ্কন ও বিজিবি’র লে. কর্নেল জিয়াউল হক কাদের বাংলাদেশী সাক্ষীদের নিয়ে ১৮ই আগস্ট কোচবিহারে পৌঁছবেন। এর আগেও অবশ্য প্রাথমিকভাবে বিএসএফ তদন্তের সময় এ দু’জনের সাক্ষ্য নিয়েছিল।

২০১১ সালের ৭ই জানুয়ারি দিনাজপুরের ফুলবাড়ী সীমান্তে পিতার সঙ্গে কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে নিজের দেশে যাচ্ছিলেন ফেলানী। কাঁটাতারের বেড়ায় বাঁশের মই লাগিয়ে তার পিতা আগেই পেরিয়ে গিয়েছিলেন সীমান্ত। কিন্তু ফেলানী যখন দু’টি বেড়ার ওপরে আড়াআড়ি রাখা মইতে কিছুটা চড়ে যান, তখনই তার জামা কাঁটায় আটকে যায়। আর সে সময়ই ইনসাস রাইফেল থেকে গুলি চালান অভিযুক্ত কনস্টেবল অমিয় ঘোষ। ঘটনাস্থলেই মারা যান কিশোরী ফেলানী। বেড়ার ওপর দীর্ঘ সময় ফেলানীর লাশ ঝুলেছিল। এ ছবি প্রকাশিত হওয়ার পর প্রবল প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।

বিজেবি’র পক্ষ থেকে বিএসএফের কাছে প্রতিবাদ জানানো হয়েছিল। মানবাধিকার সংগঠনগুNageswari (Felani) 06 .01.13লোও এর প্রতিবাদে সরব হয়েছিল। বিএসএফ অবশ্য অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল। এ অভ্যন্তরীণ তদন্তে অভিযুক্ত কনস্টেবল অমিয় ঘোষের অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে। এর পরই তাকে কোর্ট মার্শাল বিচারের মুখোমুখি হওয়ার নির্দেশ জারি করা হয়েছিল। বিএসএফের নিজস্ব আইন অনুযায়ী বিচার চললেও, ভারতের দণ্ডবিধিতে যা শাস্তির বিধান আছে, সে রকম বা তার থেকেও বেশি শাস্তি দেয়া যেতে পারে। ফেলানীর পিতা ও মা অপরাধীর মৃত্যুদণ্ড দাবি করেছেন। বিএসএফ আদালতেও তারা সে কথা জানাবেন কিনা, তা অবশ্য জানা যায়নি। ফেলানীকে হত্যার দায়ে বিএসএফের অভিযুক্ত কনস্টেবল অমিয় ঘোষ ঘটনার পর থেকেই কোচবিহারে তার ব্যাটালিয়নেই ক্লোজ অ্যারেস্ট রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারা (অনিচ্ছাকৃত খুন) এবং বিএসএফ আইনের ১৪৬ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied